Meghana Highway _ 15 Days Ago.

#Highway #Meghana #WeLoveTour

FACEBOOK ID :

FACEBOOK PAGE :

FACEBOOK GROUP :

YOUTUBE CHANNEL :

স্থাপত্য :
সেতুটি ক্যাণ্টিলিভার এবং গার্ডারে নির্মিত যার উভয় দিক থেকে যান চলাচল করতে পারে। সেতুটির ১৩টি স্প্যানের মধ্যে দুটি স্প্যানের দৈর্ঘ্য ২৪.২৫ মিটার (৭৯ ফুট ৭ ইঞ্চি), একটি স্প্যানের দৈর্ঘ্য ৪৮.৩ মিটার (১৫৮ ফুট ৬ ইঞ্চি), নয়টি স্প্যানের দৈর্ঘ্য ৮৭ মিটার (২৮৫ ফুট ৫ ইঞ্চি) এবং বাকি একটি স্প্যানের দৈর্ঘ্য ১৮.২ মিটার (৫৯ ফুট ৯ ইঞ্চি)। সেতুর মূল সড়কপথের দৈর্ঘ্য ৭.২ মিটার (২৩ ফুট ৭ ইঞ্চি)। সেতুটির স্থাপনা নদীতলে গেঁথে দেওয়া আরসিসি প্রকোষ্ঠ এবং পাইলের উপর করা হয়েছে। সেতুটির পিলার এবং ভারবাহী স্তম্ভগুলো নির্মিত হয়েছে আরসিসি দিয়ে।ষড়ভুজ আকৃতির সেতুটির একেকটি ভারবাহী স্তম্বের দৈর্ঘ্য ১১ মিটার (৩৬ ফুট ১ ইঞ্চি) এবং প্রস্থ ৩.২ মিটার (১০ ফুট ৬ ইঞ্চি)। পিলারের সাথে যুক্ত সেতুটির পার্শ্ব দেয়াল আরসিসি দিয়ে তৈরি। আরসিসি পোস্ট প্রকৃতির মেঘনা সেতুর রেলিং স্টিলের তৈরি। সেতুটির উভয়দিকে হাঁটার জন্য ০.৮০ মিটার (২ ফুট ৭ ইঞ্চি) প্রস্থ পায়ের চলার পথ (ফুটপাথ) রয়েছে। সেতুটিতে পানি নিষ্কাশনের ব্যবস্থা রয়েছে।

Royal Resoshare

ইতিহাস:

জাপান সরকারের আর্থিক সহায়তায় মেঘনাসেতু নির্মিত হয়। সেতুটি নির্মানে কাজ করে জাপানের নিপ্পন কোয়েই কো. লি. যারা বিশ্বের আশিটিরও বেশি দেশে বিভিন্ন প্রকল্পে কাজ করেছে। [৮] ১৯৯১ সালের ১ ফেব্রুয়ারি সেতুটি খুলে দেওয়া হয়। মেঘনা সেতু জাপানের সহায়তায় নির্মিত পৃথিবীর একক বৃহত্তম প্রকল্প।২০০৫ সালে সেতুটিতে বড় ধরনের মেরামত কাজ পরিচালনা করা হয় কারণ যথাযথ রক্ষনাবেক্ষনের অভাবে এবং অধিক ওজনের যানবাহন চলাচলের জন্য সেতুটির বেশকিছু অংশে সম্প্রসারণ সংযোগ ক্ষতিগ্রস্থ হয়ে পড়েছিলো।

Royal Resort Part Two :

অবস্থান:

মেঘনা সেতু দক্ষিণ ঢাকা থেকে ৩০ কিলোমিটার [২] দূরে দেশের প্রধান নদী [৪] মেঘনা নদীতে অবস্থিত সেতুটি ঢাকা-চট্টগ্রাম হাইওয়ের পাশাপাশি অবস্থিত।সেতুর ভৌগলিক স্থানাঙ্ক ২৩°৩৬.১৬২′ উত্তর ৯০°৩৬.৯৯১′ পূর্ব / ২৩.৬০২৭০০° উত্তর ৯০.৬১৬৫১৭° পূর্ব ।

#Tour #WeLove #Car #TourVideo #Vlogs
#Travel #15DaysAgo #Bangladesh #BdTour

#Beautyful #BeautyfulBd #BeautyfulBangladesh

#NaturalBd#River #Briz #BeautyBd
#MeghanaRiver #BangladeshTourist

Meghna Bridge is a road bridge in
Bangladesh . It was built with the assistance of Japan and officially named Japan Bangladesh Friendship Bridge 1, but it is popularly known as Meghna Bridge.According to a study conducted in 2004 by the Embassy of Japan in Bangladesh , residents living around the Meghna Bridge recognized several positive impacts after the construction of the bridge.

AloJapan.com