Mount Fuji Day Trip from Tokyo | Japan Tour Vlogs 2025 Part 2 | Bengali Vlog 4K | Tour Daily Vlogs

আমরা যাব মাউন্টুজিটলি এখন এখানে মেঘ আছে ওই যে দেখা যাচ্ছে মাউন্টুজি তো ফাইনালি আমরা আমাদের থার্ড স্পটে এই পিছনে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে মাউন্ট ফুজি [মিউজিক] হ্যালো সবাইকে ওয়েলকাম ব্যাক টু আার চ্যানেল তো আজকে ইকোহামাতে ভীষণ সুন্দর দিন তো আমরা এখন আছি মেট্রো রেলে যাচ্ছি ইকোহামা ইকোহামা থেকে স্টেশনে স্টেশন যাবো। ওখান থেকে আজকে আমরা যাব মাউন্ট ফুচির উদ্দেশ্যে। তো মাউন্ট ফুচি একচুয়ালি ইজ ভেরি আনসার্টেন। আপনি দেখতে পাবেন কি পাবেন না যতক্ষণ না ওখানে পৌছব ততক্ষণ আমরা জানতে পারবো না। তো দেখতে থাকুন আমাদের সাথে যে আমরা মাউন্টু দেখতে পাই কিনা। তো এখন আমরা আছি ইপোহামা স্টেশনে। যাচ্ছি সিনজু দিকে ট্রেনে করে। তো আপনারা দেখতে থাকুন আর দেখাবো কিরকম এক্সপেরিয়েন্স। তো আমাদের হোটেল থেকে ইকোহামা স্টেশন আসতে মোটামুটি পাঁচ থেকে ছ মিনিট লাগছিল। আর ইকোহামা স্টেশন থেকেশিনজুকু যাওয়ার একটা ডাইরেক্ট ট্রেন ছিল। জাপান কিন্তু ভীষণ ওয়েল কানেক্টেড। কিন্তু একটু কনফিউজিংও হতে পারে। তার জন্য আমরা নিশ্চয়ই একটা সেপারেট ভিডিও বানাবো যে এখানকার ট্রেন বা মেট্রো কি করে এক্সেস করতে হয়। তো আমরা এখন এসে গেছি সিঞ্জুপুর স্টেশনে। এবার এই সিনজুপুর স্টেশন থেকেই। আমাদের আজকে মাউন্ট ফুজি ফুর আছে। তো দেখা যাক। মাউন্ট ফুজি দেখার অনেক স্পটস আছে। তার মধ্যে সবচেয়ে ভাইরাল যে স্পটসগুলো সেগুলোতে কিন্তু ইজিলি পাবলিক ট্রান্সপোর্টেও যাওয়া যায়। কিন্তু আমরা দেখলাম যে গেট ইওর গাইডে একটি টর অপশন আছে যেখানে এরকম পাঁচ রকম স্পটসে নিয়ে যাচ্ছে এবং খুবই রিজনেবল প্রাইসে। আর পাবলিক ট্রান্সপোর্টে গেলে টাইম ম্যানেজমেন্টটাও একটা প্রবলেম হয়ে যায়। তাই আমরা এই টরটা নেওয়ার নিয়ে ডিসিশন নিয়েছিলাম। এটি শুরু হয়শিনজুকুর স্টেশন থেকে। প্রায় আটটা সাড়ে আটটা নাগাত আমাদের বাস ছেড়েছিল এবং আমাদের যিনি গাইড ছিলেন তার নাম বেল। সেও কিন্তু অনেক সুন্দর সুন্দর গল্প শোনাচ্ছিল। তো সিনজুকু থেকে যে ফার্স্ট স্টপ আমাদের সেখানে যেতে মোটামুটি লেগেছিল দুই থেকে আড়াই ঘন্টা। কিন্তু রাস্তাটা ছিল অসাধারণ। আর সবচেয়ে আমাদের যেটা ভালো লাগছিল যে আমরা সাকুরা বা চেরি ব্লাসম যেটাকে বলে সেটা কিন্তু আমরা রাস্তায় দেখতে পাচ্ছিলাম। যেহেতু আমরা এপ্রিলের শেষের দিকে এসছি তাই আমরা ভেবেছিলাম সাকুরা সিজনটা বোধহয় মিস হয়ে গেল। কিন্তু জানতে পারলাম যে সাকুরা ডিপেন্ড করে ওয়েদারের উপর। আর এই মাউন্ট ফুজির কাছে যেহেতু একটু মাউন্টেন রিজিয়ন বা একটু ঠান্ডা ঠান্ডা তাই সেইজন্য এখানে লেট ব্লুম হয়েছে। অর্থাৎ আমাদের সাকুরা দেখার একটা চান্স আছে। তো এখন আমরা একচুি আজকের আমাদের এসে গেছি। এটা হচ্ছে লসন বলে একটা এখানে ডিপার্টমেন্টাল স্টোর আছে। তোতার স্টোরিটা হচ্ছে যে এখান থেকে মাউন্ট পুজি দেখা যেত এবং সেখানে একটা লসনের স্টোর ডিপার্টমেন্ট স্টোর। পিছনেই দেখা যাচ্ছে। সেটাকে কনস্ট্রাক্ট করা হয়। কিন্তু এই লসনের সাথে মাউন্ট পুজির ছবি ভাইরাল হয়ে যায় কোন কারণে। তো এখন এখানে সবাই আসে সেটাকে একসাথে দেখার জন্য। আনফরচুনেটলি এখন এখানে লেগ আছে। বাট আমরা বডিটা দেখতে পাচ্ছি মাউন্ট পুজি। বাট এই জায়গাটা ওয়ান অফ দ ফেমাস স্পট টু সি মাউন্টুজি। আর আপনারা আসলে নিশ্চয়ই এখানে আসবেন। তো এই জায়গাটা এমনি খুব সুন্দর। আপনারা যখন মাউন্ট ফুজি দেখতে আসবেন তো এখানে অন্তত ওয়ান থেকে ওয়ান এন্ড হাফ আওয়ারের মত টাইম নিয়ে আসবেন। আর যদি ওয়েদার ভালো হয় তাহলে কিন্তু এখান থেকেই মাউন্ট ফুজির অপূর্ব সব পিকচার এবং সিনারি দেখা যাবে। তো এখন ওয়েদার একটু ক্লাউডি। সেই কারণে আমরা মাউন্ট পুজি দেখতে পাইনি এখন পর্যন্ত। কিন্তু আস্তে আস্তে ক্লিয়ার হচ্ছে। তো দেখা যাক আজকে মাউন্ট পুঁজি দেখতে পাবো কিনা। আমাদের এখনো তিন চারটে স্পট আছে। স্পেশালি আমরা হোপফুল যে এখানে লেক কাওয়াগুচি যেটা আছে সেখান থেকে দেখার একটা চান্স আছে। তো যদি ক্লিয়ার হয় আর মেঘ যদি সরে যায় তাহলে আমরা দেখতেও পেতে পারি মাউন্ট ফুজি। তো মাউন্ট ফুজি দেখার অনেক স্পটস আছে। একচুয়ালি মাউন্ট ফুজি একটিভ ভোলকানো। তো ভোলকানিক অক্টিভিটির জন্য মোটামুটি পাঁচখানা লেক মাউন্ট ফুজির আশেপাশে আছে। তো আমরা যেটায় যাব সেটা হচ্ছে কাওয়াগুচিক লেক এবং সেটাই হচ্ছে সবচেয়ে ফেমাস মাউন্ট ফুজিং এর জন্য। কেননা সবচেয়ে সুন্দর ওখান থেকে দেখা যায়। কিন্তু তার পাশেও আরো চারখানা লেক আছে যেগুলো অফকরস একদিনে যাওয়া সম্ভব না। তো আপনারা যদি আসেন এবং চান যে মাউন্ট খুজির আশেপাশে থাকবেন তাহলে এই কাভুচিক লেকেও কিন্তু থাকা যায়। তো এই লসন স্টোরে আসতে গেলে কিন্তু বাসে আসতে হবে। এখানে কিন্তু কোন ডাইরেক্ট ট্রেন কানেকশন নেই। লেক কাওয়াগুচিকো যেখানে আমরা এখন যাচ্ছি সেখানে যাওয়ার সময় কিন্তু ডাইরেক্ট ট্রেনেও আপনি আসতে পারেন। তো যদি আপনারা ট্রেন নিতে চান তাহলে সিমজুকু বা শিবুইয়া বা টোকিও থেকে ট্রেন নিয়ে আসতে হবে কাওয়াগুছি এবং সেখান থেকে বাস নিয়ে আসতে হবে লসন। কিন্তু যেহেতু আমরা ডাইরেক্ট বাসে এসছি সিনজুকু থেকে তাই আমাদের ফার্স্ট স্টপ ছিল লসন স্টোর। আর আপনারা যদি সিনজুকু থেকে বা কোথাও থেকে ডাইরেক্ট বাসে আসতে চান তাহলে কিন্তু এই স্টোরটা আপনারা ডাইরেক্ট বাস দিয়েও এক্সেস করতে পারেন। আর এই চলে এসছি আমরা লেক কাওয়াচিকোতে। বাই দা ওয়ে এখন যদিও মনে হতে পারে যে জাপানের লোকাল ট্রান্সপোর্ট বা পাবলিক ট্রান্সপোর্ট এক্সেস করা খুবই কনফিউজিং। আমরা কিন্তু এরপরে একটা ডিটেল ভিডিও বানাবো যে এখানে জাপানের ট্রান্সপোর্ট কিভাবে ইজিলি এক্সেস করা যায়। তাই আমাদের চ্যানেলটিকে ফলো করতে থাকুন। এন্ড ডোন্ট ফরগেট টু সাবস্ক্রাইব টু আার চ্যানেল। [মিউজিক] তো এখন আমরা আমাদের সেকেন্ড ভিউইং পজিশনে চলে এসছি বা লোকেশনে এটা হচ্ছে লেক কাগুচিকা আমাদের পিছনে আর ওই যে দেখা যাচ্ছে মাউন্টুজি পিছনে এইটা হচ্ছে মাউন্টুজি আজকে একটু মেঘে ঢাকা মেঘে ঢাকা মাথাটা দেখা যাচ্ছে না বাট বডিটা দেখা যাচ্ছে তো ক্লিয়ার হচ্ছে আস্তে আস্তে দেখা যাক এখন আমাদের তিনটা আরো লোকেশন বাকি আছে তো এই কাওয়াগুচিকোতে ঐশি পার্কে এখন আমরা রয়েছি আর এখানে নাকি ফ্রুট আইসক্রিম গুলো খুব ফেমাস। যদিও প্রচুর লাইন ছিল তাই আমরা এখানে ট্রাই করতে পারিনি। বাট সবাই বলছিল নাকি এখানের এটা নাকি স্পেশালিটি। তো আপনারা আসলে ট্রাই করতে ভুলবেন না। আর যেটা দেখার ছিল এই কাওয়াগুচি লেকে সেটা হলো অসাধারণ সব ফুল। এখানে যেহেতু এখন স্প্রিং সিজন তাই চেরি ব্লাসমটা জাস্ট ওভার হওয়ার পরই দারুণ দারুণ ফুল এবং টিউলিপস এখানে দেখতে পাওয়া যাবে। আর এর মধ্যেই হঠাৎ দেখি আমরা যে মেঘটা একটু ক্লিয়ার হতে আরম্ভ করেছে। মাউন্ট ফুজির যে বরফ ঢাকা পিকটা তার কিছু অংশ একটু ভিজিবল হচ্ছে আস্তে আস্তে। তো মাউন্ট ফুজি দেখা কিন্তু ভীষণ আনসার্টেন। আপনারা যতক্ষণ না আসবেন ততক্ষণ কিন্তু বুঝতে পারবেন না যে সেদিন মাউন্ট ফুজি দেখা যাবে কি যাবে না। ওয়েদার প্রেডিকশনস একটা হেল্প করে কিন্তু সেটাও একিউরেট হয় না অলওয়েজ। কারণ পিকটা যেমন এখন রয়েছে যে কমপ্লিটলি ঢাকা হতে পারে মেঘে। তো ফাইনালি আমরা ফুজির দেখা পাচ্ছি। মাথাটা অনেকটাই পরিষ্কার হয়ে গেছে। আর [মিউজিক] মিনিট তো আমরা যেদিন গিয়েছিলাম সেদিন কিন্তু ইকোহামা পুরো ক্লিয়ার ওয়েদার প্রেডিকশন ছিল। কিন্তু দেখুন এখানে এসে দেখি যে মাউন্ট পুজি মেঘে ঢাকা। তাই প্রেডিক্ট করাটা কিন্তু বেশ মুশকিল। আর তার সাথে আরেকটা হলো টিকিট সোল্ড আউটের ভয়। এখানে যদি আপনি পাবলিক ট্রান্সপোর্টে আসেন বা ট্রেন বা বাসে আসেন যে হাইওয়ে বাসগুলো আসে সেগুলো কিন্তু পুরো সোল্ড আউট হয়ে যায়। তাই আগে থেকে বুক করাটা কিন্তু ভীষণ নেসেসারি। স্পেশালি টুরিস্ট সিজনে এলে। যাকে কাওয়াগুচিকোতে আমরা আরো 15 20 মিনিটস ওয়েট করেও যখন মেঘ ক্লিয়ার হলো না তখন আমরা আমাদের নেক্সট লোকেশন যেটা ছিল তার উদ্দেশ্যে রওনা হলাম। কিন্তু বাস থেকে দেখতে পাচ্ছিলাম যে অনেকটা মেয়ে ক্লিয়ার হয়েছে। তাই আমাদের আশা আরেকটু বাড়ছিল যে মেবি নেক্সট লোকেশন থেকে আমরা আবার পুরোটা দেখতে পাবো ঠিক করে। মাউন্ট ফুজিকে এখনো ক্লিয়ারলি না দেখতে পেলেও এদিক ওদিক সাকুরা বা চেরিব্লাসমের গাছ কিন্তু আমাদের বেশ চোখে পড়ছিল। তো এখন আমরা চলেছি আমাদের থার্ড স্পট অফ দা ডে। সেটা হলো ওশিনো হাকাইয়ের পথে। এই স্পটটাও একটু রিমোট। এখানে ডাইরেক্টলি ট্রেন যায় না বাট বাস যায়। তো আপনারা যদি পাবলিক ট্রান্সপোর্টে আসেন সিংচুকুবা শিবুইয়া থেকে ডাইরেক্টলি আপনারা যদি কাওয়াগুচি করতে আসেন সেখানে একটি ডে পাস পাওয়া যায় ফর অল দা লোকাল বাসেস। আর আমরা যেটা দেখলাম যে এখানে বাস নাম্বার 126 বলে একটি বাস আছে। সেটা এই ওশিনো হাকাইতে আসে। তো ওশিনো হাকাইতে প্রচুর জাপানিজ মিউজিয়াম আছে। বাট আপনারা যদি কোন মিউজিয়াম ভিজিট না করতে চান তাহলে এই যে জাপানিজ গার্ডেনটা আছে এটা কিন্তু একদম ফ্রি অফ এক্সেস। আর তার সাথে আছে একটি রিভার যেটাকে বলা হচ্ছে চেরি ব্লসম বা সাকুরা রিভার। তো একটি ছোট্ট জলাশয় বা একটি ছোট্ট রিভার বলতে পারেন। এবং তার আশেপাশে প্রচুর সাকুরা গাছ বা চেরি ব্লসম গাছ ছিল। তো সেই জায়গাটিকে দেখার জন্যই এখানে কিন্তু আসা উচিত। তো ফাইনালি আমরা আমাদের থার্ড স্পটে চলে এসছি। এন্ড এখন মাউন্ট কুচি পুরো ক্লিয়ার আমরা পিছনে দেখতে পাচ্ছি। অসাধারণ রাস্তা ইনফ্যাক্ট আমরা দেখতে দেখতে এসছি। আর ফাইনালি আমরা সাকসেসফুল মাউন্ট পুজিকে পুরো দেখার জন্য। আর আমাদের চ্যানেলে দেখতে থাকুন আপনারা। এই জায়গাটা যেহেতু মাউন্টেনের একটু উপরে তাই এখানে এখন সাক্ষুরা ব্লুম করতে আরম্ভ করেছে। আর সেইজন্য আমরা এখানে অসাধারণ চেরি ব্লসমও দেখলাম। জাপান কিন্তু ম্যাপে যতই ছোট দেখাক বিশাল বড় কান্ট্রি। তাই সেইজন্য জাপানের যেহেতু সাকুরা একটি ভীষণ ইম্পর্টেন্ট ওদের ইভেন্ট। তাই প্রতিবছর ওরা একটি সাকুরা ক্যালেন্ডার বার করে। তো আপনাদের যদি সোল পারপাস হয় যে আপনারা সাকুরা দেখার জন্যই জাপানে আসতে চান তাহলে প্রতি বছরের প্রথমে কিন্তু এই ক্যালেন্ডারটাকে একবার দেখতে হবে। তো এইবারের চেরি ব্লসম সিজন বা যেটা সাকুরা সিজন বলে সেটা জাপানে একটুখানি লেট শুরু হয়েছে বিকজ অফ ওয়েদার কন্ডিশন। তাই জন্য আমরা এখানে এসে এসে এত সুন্দর চেরি ব্লাস আমরা এক্সপেক্ট করিনি। আমরা ভেবেছিলাম আমরা একটু লেট হয়ে গেছি। বাট ফরচুনেটলি এখানে চারি ব্লক দেখতে পেয়ে গেলাম [প্রশংসা] [মিউজিক] আমরা। তো এই সময়টা আমরা যখন এসেছিলাম তখন নর্থ জাপানে একচুয়ালি সাঁকুরা সিজন চলছিল। তাই আমরা ভেবেছিলাম হয়তো আমাদের সাকুরা দেখার জন্য নর্থ অফ জাপানে যেতে হবে। যেটা খুব একটা ইজিলি এক্সেসিসেবল না। মোটামুটি ফ্লাইটে করেই যেতে হয়। বাট এখানে দেখতে পেয়ে গেলাম এটা কিন্তু অসাধারণ লাগছিল আমাদের। [মিউজিক] [মিউজিক] [মিউজিক] আর এখন আমরা চলে এসছি এখানের যে চেরি ব্লসম রিভার তার পাশে হাটার জন্য। এই যে সবুজ পাতাগুলো দেখছেন যখন ফুল ব্লুম হয় তখন কিন্তু এই সবুজ পাতাগুলো গাছে থাকে না। অনলি পিংক ফ্লাওয়ার্স বা চেরি ব্লসম যেটাকে বলে সেটাই কিন্তু এই গাছগুলোতে ভরে থাকে। তাই ভাবুন তো যখন পিক সিজন হয় চেরি ব্লসমের তখন কি অসাধারণই না দেখতে লাগবে। আর আমাদের মনে হয় যে চেরি ব্লসম এন্ড মাউন্ট ফুজি একসাথে দেখার জন্য এই জায়গাটাই কিন্তু সবচেয়ে বেস্ট। তো ওসিনো হাকাই থেকে বেরিয়ে এখন আমরা চলেছি আমাদের ফোর্থ স্পট। যেটা হলো চুরিদো প্যাগোডার পথে। এখানে পাবলিক ট্রান্সপোর্টে আসতে গেলে দ নিয়ারেস্ট ট্রেন স্টপ হলো শিমো ইয়শিদা স্টেশন। সেখান থেকে নেমেই ডাইরেক্ট হেঁটে চলে যাওয়া যেতে পারে এই আরাকুয়ামা ন্যাশনাল পার্কে। আর এর মধ্যেই রয়েছে চুরিটো প্যাগোডা। তো চুরিটো প্যাগোডা কিন্তু একদমই এক্সেসেবল না। মোটামুটি 500 থেকে 600টা স্টেপস বা সিঁড়ি ভাঙতে হয় একদম উপরে যাওয়ার জন্য। প্রথমে 70 টা সিঁড়ি ভেঙে আসে একটি শ্রাইন এবং তারপরে আরো 500 টা সিঁড়ি গেলে তবে পাওয়া যায় চুরিটো প্যাগোডার ভিউ। আর আমাদের পিছনে যে লাল গেটটি দেখছেন এগুলো কিন্তু জাপানিজে বলা হয় তড়ি গেটস। তো এই গেটগুলোর সিগনিফিকেন্স হলো যে এখানে যদি আপনি বাও করে নিচের ভেতরে ঢোকেন এবং মনে মনে কিছু উইশ করেন তাহলে সেটা নাকি পূর্ণ হয়। বেসিক্যালি এগুলো গেটস টু হেভেন ইন দা জাপানিজ কালচার। তো ফাস্ট সেটিটা স্টেপস ভেঙে আমরা চলে এসছি এই নিজের শ্রাইনটাতে। তো এখানে চাইলে আপনি প্রেও করতে পারেন। জাপানিসদের একটি স্পেসিফিক নিয়ম আছে যেটার সাহায্যে উনারা প্রে করেন এবং তার মধ্যে সবচেয়ে ফার্স্ট স্টেপ হলো যে কোন শ্রাইং এ যাওয়ার আগে হাত ধোয়া। তো আগে ওনারা বা হাত ধোন তারপরে ডান আর তারপরে নাকি একটু মুখেও জল দেন। এবং এই যে এই ফাউন্টেন গুলো আছে এগুলো কিন্তু প্রত্যেকটা শাইনেই দেখতে পাওয়া যায়। [মিউজিক] আর ইতিমধ্যেই কিন্তু মাউন্ট ফুজি একদম ক্লিয়ার হতে শুরু করেছে। এই পিছনে দেখতে পাওয়া যাচ্ছে মাউন্ট ফুজি। তো আমরা এখন আজকে আমাদের ফোর লোকেশনে যেটা হচ্ছে। তো এই শ্রাইন থেকে আবার 500টা স্টেয়ারস ভেঙ্গে বা সিড়ি ভেঙ্গে আমাদের যেতে হবে একদম টপ চুরাইতো প্যাগোডার দিকে। তো এখানে যাওয়ারও দুটো উপায় আছে। একটি হলো সিঁড়ি যেটা আমরা মনে করি ফাস্টার। আর তার পাশে কিন্তু প্যারালালি একটি রাস্তাও ছিল। তো আপনারা যদি চান তাহলে সেই রাস্তা দিয়েও যেতে পারেন। তার মাঝে মাঝে আমরা দেখছিলাম যে এখানে হনুমান বা ওয়াইল্ড বোরের কশন সাইন লাগানো। যদিও আমরা কিছুই দেখতে পাইনি সেরকম। আর এই রাস্তাটিও কিন্তু ভর্তি ছিল চেরি ব্লসম বা সাকুরাতে। চুরাইট প্যাগোটাতে আমরা যখন এসেছি তখন প্রায় বাজে বিকেল চারটে মতো। কিন্তু এখনো এত ভিড় ছিল এখানে এবং এটি ফেমাস হলো একদম মর্নিং এ যখন সানরাইজ হয় সেই ভিউটি দেখার জন্য। তো আপনারা যদি এখানে সকাল পাঁচটাতেও আসেন তাহলেও কিন্তু ইকুয়ালি ভিড় পাবেন। তো আমরা এখন চুরি টো পাগোড়ায় আছি। এখান থেকে মাউন্ট ফুজির অসাধারণ ভিউ দেখা যাবে। এই পাগোডাকে নিয়ে। এ [মিউজিক] ভিড় ছিল নিশ্চয়ই কিন্তু এই ভিউটা অসাধারণ ছিল এখান থেকে। ফাইনালি দেখা পেয়েছি আমরা। [মিউজিক] তো চুরিট প্যাগোডা থেকে নেমেই আজকে আমাদের ফিফথ স্টপ এবং লাস্ট স্টপ সেটা হলো হনচু স্ট্রিট। তো আসার সময় যে সিড়ির প্যারালাল যে রাস্তাটা ছিল সেটাই আমরা একটু এক্সপ্লোর করছিলাম। আর নামতে নামতেই যেটুকু মেঘ ছিল সমস্তটা ক্লিয়ার হয়ে গেছে। এটা হচ্ছে সাকুরা মচি ফ্লেভার কেমন খেতে খাইনি এখনো দেখি ফ্লেভার একটু স্ট্রবেরি স্ট্রবেরি টাইপ বাট খারাপ না জাপান স্পেশাল জাপান স্পেশাল [মিউজিক] তো আমাদের যে লাস্ট টপ হনচু স্ট্রিট সেটা এই চুরিটা প্যাগোডার থেকে হেটে মোটামুটি 400 থেকে 5 হড মিটারস মত দূরে। তো এটা একচুি একটা স্ট্রিট এবং তার পাশেই বা তার থেকে দেখা যায় মাউন্ট ফুজি। আগে রাস্তার মাঝখানে দাঁড়িয়ে একচুয়ালি ছবি তুলতে দিত। কিন্তু টুরিস্ট বেড়ে যাওয়ায় এবং এত ভিড় হওয়ায় এখানকার যে নরমাল গাড়ি ঘোড়ার যে ট্রাফিক সেটা ডিস্ট্রাপ্ট হতে আরম্ভ করে। তাই এখন কি করেছে? এখানে সিগনাল দিয়ে দিয়েছে এবং যখন সিগনালটি গ্রিন হয় তখন জাস্ট আপনি তিন সেকেন্ড পাবেন এখানে দাঁড়িয়ে ছবি তোলার জন্য এবং তারপরেই আপনাকে রোড ক্রস করে চলে যেতে হবে। কিন্তু এই সময় ভিউটা অসাধারণ ছিল। কারণ প্রচন্ডভাবে ক্লিয়ার হয়ে গিয়েছিল স্কাই এবং আমরা একদম দেখতে পাচ্ছিলাম মাউন্ট ফুজিকে ক্লিয়ারলি এখান থেকে। তো এটাই ছিল আজকে আমাদের লাস্ট টপ এবং এরপরে আমরা চলে আসি আবার ইকো হামাতে। তো এই ভিডিওটি ভালো লাগলে অফকরস ডোন্ট ফরগেট টু শেয়ার কমেন্ট এন্ড সাবস্ক্রাইব টু আার চ্যানেল সুটকেস কাপল ফর মোর সাচ ভিডিও।

Welcome to our Japan vlog series! In this special Bengali travel vlog, we take you on a breathtaking day trip from Tokyo to explore the most iconic and scenic spots to view Mount Fuji — in full glory, surrounded by cherry blossoms, lakes, and traditional villages.

This video is perfect for Indian and Bengali tourists planning to visit Japan for the first time, especially those looking for picturesque Mount Fuji viewpoints and authentic countryside experiences.

🌸🗺️ In This Vlog, You’ll Explore:
📍 Day Trip Highlights (Booked via Get Your Guide: @GetYourGuide * Not a paid promotion* )
Tour link: https://www.getyourguide.com/tokyo-l193/tokyo-mount-fuji-lake-kawaguchi-chureito-pagoda-bus-tour-t872268/
– Hassle-free bus trip from Tokyo with amazing stops
– Great for solo travelers, couples, and families

📸 Best Mount Fuji Viewpoints:
– Lawson Store viewpoint – popular spot for that iconic Mount Fuji + convenience store photo
– Lake Kawaguchiko & Oishi Park – panoramic lake views with seasonal flowers
– Oshino Hakkai & Cherry Blossom Riverway – traditional village and water gardens
– Healing Village by Lake Saiko – gassho-style village like Shirakawa-go; incredible photos
– Chureito Pagoda & Arakura Sengen Shrine – postcard-perfect Fuji view with pagoda and sakura
– Honcho Street – local street view with the mountain in the background

🚌 All in one scenic, fulfilling day trip from Tokyo!

🇯🇵 Why Watch This Vlog?
✔️ Bengali narration for easy understanding
✔️ Perfect Mount Fuji viewing plan for Indian tourists
✔️ Hidden gems + famous spots in one video
✔️ Day trip ideas from Tokyo
✔️ Travel-friendly & budget-conscious route

🎥 Language: Bengali (বাংলা)
🧳 Hosted by: The Suitcase Couple
📍 Location: Mount Fuji region, Japan

💡 Subscribe for more Japan travel vlogs in Bengali! @TheSuitcaseCouple
📷 Instagram: https://www.instagram.com/the.suitcase.couple/
📷 Facebook: https://www.facebook.com/people/The-Suitcase-Couple/61558461643619/
🧳 Subscribe to @TheSuitcaseCouple for more unique travel vlogs!
📺 Watch our full Japan Bengali Vlog Series Playlist: https://www.youtube.com/playlist?list=PL00kvy04ysHQBFqoSI9EKB_PN6b0NEYbk

🔥 Hashtags for Maximum Reach:
#MountFuji #MountFujiDayTrip #BengaliVlogJapan #JapanBengaliVlog #TheSuitcaseCouple #TokyoToFuji #ChureitoPagoda #LakeKawaguchiko #OshinoHakkai #HealingVillageJapan #JapanCherryBlossom #MtFujiViewpoints #FujiFromTokyo #JapanForIndians #JapanTravelBengali #IndianTravelVlogger #JapanVlog2024 #BengaliTravelSeries #JapanBengaliCouple #GetYourGuideJapan

🏷️ Comma-Separated YouTube Tags:
Mount Fuji day trip, Bengali vlog Japan, Japan vlog 4K, Lake Kawaguchi vlog, Chureito Pagoda view, Arakura Sengen Shrine, Indian in Japan vlog, Best place to see Fuji, Bengali travel couple, Japan in Bengali, Tokyo to Fuji, Healing village Saiko, Japan spring vlog, Sakura Mount Fuji, Get Your Guide Japan, Fuji with cherry blossom, Fuji tour for Indians, Bengali daily vlog, The Suitcase Couple

2 Comments