Gangasagar Mela | Gangasagar Tour | Gangasagar Mela 2026 | Kolkata To Gangasagar | Gangasagar 2026

Gangasagar Mela | Gangasagar Tour | Gangasagar Mela 2026 | Kolkata To Gangasagar | Gangasagar 2026

সব তীর্থ বারবার গঙ্গাসাগর একবার >> এখানে আপনারা তিনজন থাকতে পারবেন আরাম করে এই হচ্ছে গঙ্গা মাতার মূর্তি জয় মা গঙ্গা গঙ্গা মাতা কি যায় >> হরে কৃষ্ণ হ কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হ >> চলছে মেলার আগে কিষ হবে 10 তারিখের মধ্যে শেষ করতে হবে >> 10 তারিখের মধ্যে শেষ করতে হবে শিব ঠাকুরের মূর্তিটা পুরো মনে হচ্ছে জীবন্ত কত সুন্দর লাগছে দেখতে বিভিন্ন ধরনের ডালা রয়েছে এখানে অপশন দাদা কত থেকে শুরু ডালা >> দেখুন বন্ধুরা আমার পিছনে কতগুলো শিকাল পাখি ওরা সবাই খেতে আসছে >> পরোটা বানানোর প্রসেসটা একবার দেখুন বন্ধুরা এটাই পরোটা দেখুন কিভাবে বানাচ্ছেন ওনারা দুপুরে ভাত থাকে দুরকম সবজি আলুভাজা ডাল পাম চা পেট ভরে ভাত এক্সট্রা ভাতে আমাদের পয়সা নেই এখানে পেট ভরে ভাত দিয়ে সবজি ভাত 40 টাকা করে নিচ্ছি >> হ্যালো বন্ধুরা আমি প্রিয়াঙ্কা আমার মেঘবালিকা চ্যানেলে আপনাদের আবারো স্বাগত আবারো এসে গেছি আপনাদের সাথে আড্ডা মারতে একটা নতুন দিনের একটা নতুন ভিডিও নিয়ে আমার থামনেল দেখে অবশ্যই হয়তো আপনারা বুঝতে পেরে গেছেন যে আজকে আমরা এসেছি গঙ্গাসাগরে এই যে হচ্ছে কপিলমনি আশ্রম আমরা কুকিলমুড়ি আশ্রমে আজকে এসেছি। আর এসেছি গঙ্গাসাগরে পূর্ণ স্নান করতে। গঙ্গাসাগর মেলা স্টার্ট হচ্ছে কিন্তু 10 তারিখ থেকে। 10ই জানুয়ারি আর চলবে সেটা 16ই জানুয়ারি পর্যন্ত। তো আপনারা যদি কেউ গঙ্গাসাগর মেলায় আসতে চান এবং মকর সংক্রান্তির এই পূর্ণ তিথিতে আপনারা স্নান করতে চান তাহলে অবশ্যই আমার ভিডিওটি ফলো করুন। কারণ আমার এই ভিডিওতে থাকছে সমস্ত ডিটেল। আপনারা গঙ্গাসাগরে কিভাবে আসবেন, কোন রুটে এলে আপনাদের সবথেকে কম খরচে হয়ে যাবে। এসে কোথায় থাকবেন, কি খাবেন, কিভাবে পুজো দেবেন, ডালা কোথা থেকে কিনবেন, সমস্ত ডিটেলস থাকছে এই ভিডিওটি। তা আমার ভিডিওটি অবশ্যই ফলো করবেন। আর যদি ভালো লেগে থাকে তাহলে একটু লাইক আর কমেন্ট করে দেবেন। আমার চ্যানেলটিকে একটু সাবস্ক্রাইব করে দেবেন। আর পাশে থাকা বেল আইকনটিকে একটু প্রেস করে দেবেন যাতে আমার সমস্ত আপকামিং ভিডিও নোটিফিকেশন আপনাদের কাছে খুব সহজেই পৌঁছে যায়। তো চলুন আজকের ভিডিওটি শুরু করা যাক। >> গঙ্গাসাগর মেলা হলো ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দক্ষিণে সাগরদ্বীপের দক্ষিণ প্রান্তে অবস্থিত কপিল মুনির আশ্রমে প্রতিবছর পৌর সংক্রান্তিতে অনুষ্ঠিত একটি মেলা ও ধর্মীয় উৎসব। হুগলী নদী ও বঙ্গোপসাগরের মিলন স্থানকে বলা হয় গঙ্গাসাগর। এটি একদিকে তীর্থভূমি আবার অন্যদিকে মেলাভূমি। এই দুয়ের মেল বন্ধনে আবদ্ধ গঙ্গাসাগর মেলা। গঙ্গাসাগর মেলা দ্বিতীয় বৃহত্তম হিন্দু মেলা। কুম্ভমেলার পরে। সাগরদ্বীপের দক্ষিণে হুগলি নদী বঙ্গোপসাগরে পতিত হয়েছে। তাই এই স্থানটি হিন্দুদের কাছে একটি অত্যন্ত পবিত্র স্থান। তাই প্রতিবছর পৌষ সংক্রান্তিতে বহু লোক এই তীর্থস্ান করতে আসেন গঙ্গাসাগরে। তবে উত্তর ভারত থেকে আগত পূর্ণার্থীদের ভিড়ি হয় সর্বাধিক। বন্ধুরা এখন আমি জানাবো আপনারা গঙ্গাসাগরে আসবেন কিভাবে? তো গঙ্গাসাগরে আসার জন্য তিনটে উপায় রয়েছে। আপনারা সড়ক পথেও আসতে পারেন, জলপথেও আসতে পারেন। এছাড়া রেলপথেও আসতে পারেন। সবথেকে মানে বাজেট ফ্রেন্ডলি যেটা হবে সেটা হচ্ছে রেলপথ। তো শিয়ালদা থেকে বিভিন্ন সময় নামখানা আসার জন্য অনেক ট্রেন রয়েছে। তবে আপনারা যদি গঙ্গাসাগরের যে ভেসেলটা জেটি এইট থেকে তার সাথে টাইমিংটা ম্যাচ করতে চান তাহলে আপনাদের সকাল পাটা 20 আর 7টা 14 এই দুটো লোকাল ধরে আপনাদের আসতে হবে। তাহলে আপনারা ঠিকঠাক গঙ্গাসাগরে ঠিক টাইমে পৌঁছে একদিনেই আবার কলকাতা ফিরে যেতে পারবেন। আপনারা যখন ট্রেনের টিকিট কাটবেন তখন শিয়ালদা থেকে লক্ষ্মীকান্তপুর লোকাল এই ট্রেনটির টিকিট কাটতে হবে। এই লক্ষ্মীকান্তপুর হলো নামখানা যাওয়ার পথে পূর্বে এমন একটি স্টেশন যেখানে এসে ট্রেনটি 10 মিনিট দাঁড়াবে এবং এই ট্রেনের বোর্ড নেম চেঞ্জ হয়ে হয়ে যাবে নামখানা লোকাল। তারপর এই ট্রেনটি আবার নামখানার উদ্দেশ্যে রওনা হবে। তো আপনারা যখন নামখানার দিকে আসবেন তখন আপনাদের নাপতে হবে কাকদ্বীপ স্টেশনে। কাকদ্বীপ স্টেশনে এখন আপনারা নাবেন। আচ্ছা আগে বলে দিই এই যে আপনারা শিয়ালদা থেকে কাকদ্বীপ স্টেশন পর্যন্ত আসছেন তার জন্য ভাড়া হচ্ছে পার হেড 25 টাকা। এরপর আপনারা কাক স্টেশনে নামলেন সেখান থেকে টোটো করে আপনাদের জেটি ঘাটে আসতে হবে। তো টোটো ভাড়া নেবে পার হেড 20 টাকা। তারপর আপনারা জেটি চলে এলেন সেখান থেকে আপনাদের আবার ভেসেলের জন্য টিকিট কাটতে হবে কচুবিড়িয়া ঘাটে আসার জন্য। ভেসেলের পার হেড টিকিট হচ্ছেন টাকা করে। ভেসেলের টাইম জানার জন্য বন্ধুরা আপনাদের ফোনে গঙ্গাসাগর ভেসেল টাইম এই অ্যাপটি ইনস্টল করে নেবেন। যার মাধ্যমে আপনারা পরের দিন ভেসেল কোন টাইমে রয়েছে সেটা আপনারা ইজিলি বাড়িতে বসেই জেনে যেতে পারবেন। তো আপনারা কচুবিড়িয়া ঘাটে চলে এলেন সেখান থেকে আপনাদের আবার বাস হোক, ম্যাজিক হোক বা অটো হোক সেটা করে আবার কপিলমনি আশ্রমের দিকে আসতে হবে। সেক্ষেত্রে টাইম লাগে কিন্তু মোটামুটি 40 থেকে 45 মিনিট মত। আপনারা বাসেও আসতে পারেন। যদি বাসে আসেন তাহলে পার হেড 40 টাকা করে লাগবে। যদি আপনারা অটোতে আসেন তাহলে পার হেড 60 টাকা করে লাগবে। সময় কিন্তু এই ভাড়াগুলো একটু ওঠানামা করে। বন্ধুরা আপনারা যদি কেউ গঙ্গাসাগরের জলপথে আসতে চান তাহলে কলকাতা থেকে তিনটি জায়গা থেকে ক্রুজ ছাড়ে। একটি হলো ডায়মন্ড হারবার আরেকটি হলো বাবুহাট। তাছাড়া মিলেনিয়াম পার্ক। এই তিনটি জায়গা থেকে ক্রুজ ছাড়ে। তো আপনারা সহজে ওখান থেকে ক্রুজ ধরে আসতে পারেন। তবে এটি একটু ব্যয়বহুল। মানে এই পথে আসাটা। আমরা যেহেতু পার্সোনাল কারে গিয়েছিলাম তাই আমরা মধুগ্রাম থেকে বেরিয়ে এনএইচ 12 ধরে মা ফ্লাইওভারের উপর দিয়ে ডায়মন্ড হারবার রোড ধরে পৌঁছে গিয়েছিলাম কাকদ্বীপ লট এট যেটিতে কারণ সেখান থেকে আমাদের ভেসেল ধরে পৌঁছে যেতে হবে কচুবেড়িয়া ঘাট। বন্ধুরা আপনারা যারা পার্সোনাল গাড়ি করে গঙ্গাসাগর আসতে চাইছেন তারা কিন্তু নির্দ্বিধায় আসতে পারেন। কারণ এই লট এইট জেটি ঘাটের কাছে কিন্তু খুব সুন্দর একটি পার্কিং ব্যবস্থা রয়েছে। যেখানে আপনারা নিঃসন্দেহে আপনাদের গাড়ি পার্ক করে ভেসেলে করে কচুবেড়িয়া ঘাটে পৌঁছাতে পারবেন। বন্ধুরা আমরা জেটিতে এসে টিকিট কেটে নিয়েছি। তো আমরা এখন ঘাটের দিকে এগিয়ে যাচ্ছি। এটা হচ্ছে টিকিট কাউন্টার >> এই যে টিকিট আমাদের চারজনের ন টাকা করে টিকিট আমরা এখন এগিয়ে যাচ্ছি লটের জেটির দিকে 10টা একটা ভেসেল রয়েছে এই ভেসেলে আমরা এই যে আমার মেয়ে আর মা ওয়েস্ট বেঙ্গল ট্রান্সপোর্ট কর্পোরেশন লটের যে এখন এগিয়ে যাচ্ছি বন্ধুরা এখন আমরা দাঁড়িয়ে রয়েছি লাইনে লঞ্চের অপেক্ষায় অপেক্ষায় দাঁড়িয়ে গেছি সবাই মিলে লাইন রয়েছে লঞ্চ আসবে তারপরে আমরা উঠব >> ওই যে আমরা ঘাটের দিকে এগচ্ছি >> ওই যে একটা ভেসেল দাঁড়িয়ে আছে জানিনা ওটাতেই উঠবো কিনা এগিয়ে যাই তারপরে বুঝতে পারব দেখে দেখে সোনা কত সুন্দর বড় বড় ভেসেল বন্ধুরা আমরা ঢুকে পড়েছি ভেসেলে অনেক ভিড় 10 টার ভেসেলটা ধরেছি দেখুন একবার কত ভিড় আপনাদের দেখাচ্ছি দেখুন ভেসেলটা পড়ে গেছে আরো নাকি লোক তুলবে বলছে এখন গঙ্গা সোরমেলা সাথেই এগিয়ে এসছে তার জন্য এত ভড় ছেড়ে দিল তো আমরা এখন যাচ্ছি এখন লঞ্চের পরিসেবা ভালোই রয়েছে আধ ঘন্টা অন্তর অন্তর লঞ্চ রয়েছে মানে ভেসেল রয়েছে যেহেতু মেলা সামনে এগিয়ে এসছে এজন্য লঞ্চের সার্ভিসও বাড়িয়ে দিয়েছে >> এই যে এই দেখুন কত সুন্দর লাগছে আর জলের ঢেউটা প্রচন্ড রয়েছে খুবই ভালো লাগছে দেখুন বন্ধুরা আমার পিছনে কতগুলো শিল পাখি ওরা সবাই খেতে আসছে। খাবার খেতে আসছে। দেখুন কত সুন্দর লাগছে। পিছনের দৃশ্য দেখুন। সবাই বিস্কুট কেক চিপস যে যা পাচ্ছে দিচ্ছে মুগি দিচ্ছে কেউ কেউ। দেখুন কত সুন্দর লাগছে। >> প্রতিবছর শীতের সময় সায়েবেরিয়া থেকে এই সিগাল পাখিগুলো এখানে চলে আসে এবং গঙ্গাসাগরে যারা পূর্ণার্থীরা প্রতিবছর আসেন তারা এদের দেখা পান। >> জলের মধ্যে ডুবে ডুবে খাচ্ছে। খাবারটা নিয়ে আবার উঠে যাচ্ছে। অপরূপ দৃশ্য আধ ঘন্টার এই সফর আমাদের এরকম করতে করতেই কেটে যাবে আমরা এসে গেছি প্রায় এই যে সংহতি তীর্থরেখা এখানেই আমরা নাবো তো ভেসেলটা দাড় করিয়ে দিয়েছে এক এক করে সব নামছে পাড়ে নিয়ে যাচ্ছে আস্তে আস্তে দেখুন কত মানুষ কত কিছু এখানে এই ভেসেলে উঠেছেন সবাই মিলে যাচ্ছেন পূজ স্নান করতে ওই যে ওদিক দিয়ে একটা লঞ্চ দেখতে পাচ্ছি বেরচ্ছে আমরা পৌঁছে গেছি সংহতিতী এখান থেকে আবার এক ঘন্টার জার্নি বাসে বা অটোতে বা টোটোতে জায়গাতেই যাই ম্যাজিক গাড়িও রয়েছে দেখি এখন বাইরে বেরিয়ে কিসে আমরা ঘুরতে পারি পুরো ডিটেলস আপনাদের শেয়ার করছি এই যে বন্ধুরা এখন আমরা এই ব্রিজটা করে কুচবেড়িয়া ঘাট থেকে বেরচ্ছি এখনো আমাদের অনেকটা জার্নি বাকি রয়েছে গ্রাভার যেতে হবে কপিল মনি আশ্রমের দিকে এক্সাক্ট আশ্রম পৌঁছাতে আমাদের এখনো এক ঘন্টা মত টাইম লাগবে। ওই দেখুন মিলন তীর্থ গঙ্গা >> জয় মাগাঙ্গির সবাই বল জয় মাগা >> দেখুন এই জায়গাটা পুরো লাইটিং দিয়ে ওনারা সাজিয়েছেন। দেখুন বাইরে কত প্রাইভেট কার রয়েছে। আরেকটু এগিয়ে গেলেই রয়েছে বাসের ব্যবস্থা। বাস অটো টোটো ম্যাজিক সমস্ত অপশন রয়েছে দুপাশে দেখুন বাস দিয়ে বাধা রয়েছে মেলার প্রস্তুতি পাশে রয়েছে একটা বিশ্রামাঘা আপনারা যদি অনেক দূরে যান তাহলে এখান থেকে এসে মানে লঞ্চে করে এসে এখানে বিশ্রাম করতে পারেন বিশ্রামাগার ডাব খেতে চাইলে এখানে ডাবের সব ডাব পাওয়া যাচ্ছে 40 টাকা পার পিস এইযে কচুমেরিয়া যেটি পাশেই রয়েছে ডানদিকে শৌচালয় তো আপনারা যদি প্রয়োজন হয় যেতে পারেন তো বন্ধুরা আমখ কচুরিয়ার ঘাট বেরলাম। এই যে এখন আমরা এগিয়ে যাচ্ছি। বাস অটো টোটো বা ম্যাজিক আমাদের ধরতে হবে। তো যাই কেকম ভাড়া চায়। আপনাদের এখানে এসে তো বার্গেনিং করে নিতে হবে একটুখানি। এখন মেলার সময় উনারা একটু বেশি চাইতেই পারেন। একটুখানি বার্গেনিং করে আপনাদের এগিয়ে যেতে হবে। দেখুন আপনাদের আশেপাশটা একটু দেখাই। দেখুন এই হচ্ছে ঘাট। সংগতিতীর্থ। বেরিয়ে ডানদিকে অনেক খাবারের হোটেল রয়েছে। হিন্দু হোটেল, শিবম হিন্দু হোটেল, মাতারা হিন্দু হোটেল। অনেক খাবার দাবারের অপশন রয়েছে। ওদিকে বাদিকেও রয়েছে মুখ রোচকের দোকান, বিস্কুট, চিপস, মুড়ি এসবের অপশন রয়েছে। তো আপনারা চাইলে এখানে খাবার দাবার খেতে পারেন। বাঙালি খাবার পাওয়া যায়। পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন টাটকা খাবার। আমরা এখন পেটাই পরোটা খাবো। সবাই মিলে। >> 15 করে বলছে। তো খেয়ে দেখি কেমন। এই যে দেখুন বন্ধুরা পরোটা এসে গেছে। আমরা এখন খাবো পেটাই পরোটা ঘুগনি আলুর তরকারি বন্ধুরা আমরা পরোটা খেয়ে দেখলাম পরোটার স্বাদ কিন্তু খারাপ ছিল না ভালোই ছিল >> কি কি পাওয়া যায় একটু বলবেন >> এখানে আমাদের সকাল থেকে টিফিন পরোটা লুচি থাকেনিও থাকে >> লুচি বার পিস কত >> পার পিস টাকা >> তিনটে দিয়ে আমরা টাকা নিকা হয় টাকা নি আর পেয়ে গেলে তখন দুপুরে ভাত থাকে দুরকম সবজি আলুভাজা ডাল পাম আর পেট ভরে ভাত এক্সট্রা ভাতে আমাদের পয়সা নেই এখানে পেট ভরে ভাত দিয়ে সবজি ভাত 40 টাকা করে নিয়েছি মাছ খেলে বহুত আইটেমের মাছ থাকে ভোলা খাবোনা থাকে রকমের মাছ চিকেনে থাকে >> মাছের থালি কত করে >> মাছের নরমাল থালি আমাদের এখানে চেষ্টা ভাতের পয়সা নেই এখানে >> আচ্ছা এই আমাদের মেনু আর দুরকম সবজিও সঙ্গে থাকবে আলু ভাজা থাকবে ডাল পাপড় >> আচ্ছা মাছ কি সব মাছ টাকা >> আল্লাহ >> আলাদা আলাদা >> ভোলা মাছের আলাদা দিয়ে দামি দামি মাছ আলাদা কাটা কোনাটাও এটা আচ্ছা টোটোতে ওনারা বললেন রিজার্ভ করে যেতে হবে এবং পার হেড 150 টাকা করে লাগবে তাই আমরা টোটোর অপশন বাদ দিয়ে বাকি আর যে অপশনগুলো আছে সেগুলোর দিকে এগিয়ে গেলাম আমরা বড় অটোতে এখন উঠব টাকা করে পার হেড আর এখন মেলার সময় একটু বেশি বলছে রিজার্ভে যেতে হবে তো আমরা চারজন আমাদের থেকে রিজার্ভ করে আমরা যাচ্ছি আমরা চারজনই উঠব আর কেউ উঠবে না এই হচ্ছে >> আটজন যেতে পারে আমরা চারজন করে আমাদের থেকে নেবে 400 দেখুন ওই যে ওখানে রয়েছে ঘাট ওই ঘাট থেকে আমরা কিছুটা এগিয়ে এসেই এই অটো স্ট্যান্ডগুলো রয়েছে অটো স্ট্যান্ডগুলোতে পার হেড টাকা করে নেয় কিন্তু আমরা রিজার্ভ করে নিয়েছি চারজন 400 টাকা নেবে আমরা এখন রওনা হয়ে গেলাম এখান থেকে 45 মিনিট টাইম তারপর বন্ধুরা আমরা অটোতে যেতে যেতে দেখলাম যে গঙ্গাসাগর মেলা তো সামনে এগিয়ে এসেছে তার জন্য প্রস্তুতি জোর কদমে চলছে এরপর 30 কিলোমিটার পথ অতিক্রম করে আমরা পৌঁছে গেলাম আজকে আমাদের রাতের আস্তানায় এই কাকুর অটো করে আমরা আজকে এসেছি আমরা স্বর্গ আশ্রমে আমাদের থাকছি আমরা স্বর্গ আশ্রমে থাকব তো উনি পুরোটা নিয়ে এসেছেন আমাদের ফেরিহাট থেকে তো উনার সাথে যদি কেউ কন্টাক্ট করতে পারেন কাকু উনার নাম্বারটা বলে দিচ্ছেন নাম্বারটা একটু বলুন >> 8942 >> আচ্ছা তাহলে আপনারা যদি কেউ আসতে চান এনার সাথে কন্টাক্ট করে আপনারা আসতে পারেন। উনি খুব ভালোভাবে আমাদের নামিয়ে দিয়েছেন। বন্ধুরা আপনারা যখন কচুবিড়িয়া ঘাট থেকে এখানে পৌঁছাবেন এখানে আপনাদের বাস বলুন, অটো বলুন বা টোটো বলুন সবাই এখানেই নামাবে। এটাই হচ্ছে কচুবেড়িয়া বাস স্ট্যান্ড। এই দেখুন এটাই হচ্ছে কচুবেড়িয়া বাস স্ট্যান্ড। তো ওই হচ্ছে ওটা হচ্ছে বাস স্ট্যান্ড। আর আমার এইদিকে ডান হাতে রয়েছে ম্যাজিকের স্ট্যান্ড। আর সামনের দিকে রয়েছে অটো স্ট্যান্ড। তো আপনি বাসে উঠুন বা টোতে টোটোতে উঠুন বা অটোতে উঠুন বা ম্যাজিকে উঠুন। যাতেই আপনারা উঠুন না কেন আপনাদের এইখানেই নামাবে। তো এইখান থেকে আপনাদের কপিলমনি আশ্রমে যেতে হলে সোজা ওদিকে ওই হাতে সোজা চলে যেতে হবে। দুটো রাস্তা রয়েছে। একটা সোজা যাবেন একটা ডান হাতে যাবেন। ডান হাতে একটা ছোট গলি দিয়ে যেতে হবে আপনাদের। ওটা তাড়াতাড়ি পৌঁছাবেন। আর একটা সোজা রাস্তা আছে। ওটা একটু টাইম লাগবে। এটা হলো স্বর্গ আশ্রম। গঙ্গাসাগর। আমরা আজকে এসেছি গঙ্গাসাগরে। আমরা আজকে এখানে এসেছি। তো স্বর্গ আশ্রমে আমাদের বুকিং ছিল আগে থেকে। তো আমরা এখানে উঠেছি। এখন আমরা চেকিন করব। আশ্রমের ভেতরটা খুবই সুন্দর। দেখুন ফুল গাছের বাগান। চারিদিকে কত ফুল গাছ রয়েছে। বিভিন্ন এখানে সোফিস রয়েছে। সিংহ দেখতে পাচ্ছি। ওদিকে সামনে একটা মন্দিরও রয়েছে। মন্দিরটি ছিল অত্যন্ত সুন্দর দেখতে এবং ভিতরে তিন ধরনের দেবতারা ছিলেন বজরংবলী, শ্রীকৃষ্ণ, রাধারানী এবং সেরাবালি মাতা। এইযে বন্ধুরা আমাদের এখন স্বর্গ আশ্রমে ভেতরে আসো ভেতরে আস >> 108 নম্বর রুম >> এখানে আবার বাইরে বেশি >> এই যে আমাদের দুটো হাট রয়েছে এখানে তিনটে করে বালিশ দেওয়া মানে অনেকটাই বড় ঘরটা বেডগুলো অনেক বড় বড় দুটো বেড রয়েছে আমাদের চারজনের জন্য বুকিং করেছি এখানে একটা রট মতো করা রয়েছে লম্বা এখানে নিজেদের প্রয়োজনীয় জিনিসগুলো রাখতে পারবেন এই যে দুটো খাট রয়েছে দুটো ফ্যান দিয়েছে। এখানে একটা বেসিন এরিয়া রয়েছে। এই যে একটা বড় আয়না দেওয়া রয়েছে। এখানে এইযে এটা জালনা রয়েছে এপাশে। এটা হচ্ছে বাথরুম। এটা হচ্ছে বাথরুম। বাথরুমটাও বেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন। এই যে কোোট রয়েছে বালতি মগ। আমরা এখন ছয় মিলে বেরিয়েছি। মুড়ি আশ্রমে যাব। আর ঘাটে যাব একটু গঙ্গাসাগর ঘাটে। তো আশ্রম থেকে এখন টোটো নিয়ে নিচ্ছি আমরা। টোটো করে আমরা আশ্রমের দিকে যাচ্ছি। তো মোটামুটি পাঁচ সাত মিনিট লাগে হেটে যেতে। কিন্তু আমরা টোটো করে যাচ্ছি। এখন আমরা বেরিয়ে পড়লাম। পৌনেট মত বাজে। চারটার সময় মন্দির খুলবে। তো আমরা এখন বেরচ্ছি কপিলমনি দর্শন দেখুন বন্ধুরা এইখানে সমস্ত ঘর করেছে। মেলার সময় এই সমস্ত ঘরে আপনারা সবাই আসবেন। তারা এই ঘরে থাকবেন। সবাই তো আর হোটেল বা আশ্রমে জায়গা পান না। একটা ভারত সেবাশ্রম রয়েছে। এর উল্টো দিকেই অনেক অস্থায়ী ঘর তৈরি হচ্ছে। যেগুলো মেলার সময় কাজে লাগবে। মানে অনেক ভক্তরা তখন আসবেন। এখানে এসে তারা থাকবেন এক দুদিনের জন্য। এই যে দেখুন বন্ধুরা অনেক হোগলা ঘরও তৈরি করা হচ্ছে অস্থায়ী ঘর এগুলো সব ভিতরের দিকেও সব রয়েছে এগুলো সমস্ত কিছু তৈরি হচ্ছে মেলার উদ্দেশ্যে গঙ্গাসাগর মেলার উদ্দেশ্যে ভক্তদের জন্য এইযে দেখুন বন্ধুরা এটা হচ্ছে গঙ্গাসাগর ইউথ হোস্টেল এটাও থাকার জন্য খুব ভালো একটা জায়গা এটা গভমেন্টের এটা বুকিং অনলাইনে হয়তো আপনারা যদি কেউ এই ইউথ হোস্টেলে থাকতে চান তাহলে আপনাদের অনলাইনে বুক করে আসতে হবে। এখানে সরাসরি আসলে আপনারা ঘর পাবেন না। পশ্চিমবঙ্গ যুব আবাসন এ সব সাধু বাবারা বসে রয়েছে। এখানে সব সাধু বাবাদের থাকার জায়গা। কোন কোন সাধু বাবা এখন কুম্ভমেলায় গেছেন। তবে বেশিরভাগ সাধু বাবাই রয়েছেন এখানে। এগুলো সব সাধু বাবাদের আবাসস্থল। পাগলা আপ হ্যা ভগবাননে কা চলো মালো কে চাহিয়ে >> পিতামা বলে মেরি >> এই হচ্ছে কপিল মনি আশ্রম মন্দির এখন চারটার সময় ওপেন হবে মনে হয় এখন চারটে বাজে তো অলরেডি ওপেন হয়ে গেছে তো আমরা এখন মন্দিরে ঢুকব যদি পুজো দিতে হয় তাহলে আপনাদের ডালা নিতে হবে। ওদিকে রয়েছে সব ডালা কাউন্টার। এখন আমরা আপনাদের সমস্ত কিছুই দেখিয়ে দেব। ওদিকে রয়েছে ডালা কাউন্টার। আর এদিক থেকে এগিয়ে এসে এই হচ্ছে মন্দির। আর মন্দির থেকে যদি আপনারা সোজা চলে যান। মন্দির থেকে যদি আপনারা এই পাশে চলে যান তাহলে সোজা আপনাদের ঘাটটা পড়বে। দু নম্বর ঘাট। এই হচ্ছে এদিকটা চলে যাবেন। এদিকটা দু নম্বর ঘাট। আর এইদিকে হচ্ছে কপিলমনি আশ্রম। তো আপনাদের আমি দেখাই ডালা কাউন্টারটা কোথায়? আর কিভাবে আপনারা পুজো দেবেন ডালার দাম কত সবকিছু এখন আপনাদের বলে দিচ্ছি দেখুন বন্ধুরা এটা হচ্ছে ডালা কাউন্টার এই যে গেট নাম্বার ওয়ান আর গেট নাম্বার টু ঢুকে বাদিক ডানদিক দুপাশেই ডালা দোকানগুলো রয়েছে তো আপনারা যদি পুজো দেন কপিলমনি আশ্রমে তাহলে আপনারা এখান থেকে ডালা কালেক্ট করতে পারেন বিভিন্ন ধরনের ডালা রয়েছে এখানে অপশন কত থেকে শুরু ডালা 50 আছে >> আচ্ছা >> এটা 10 পিস আছে 101 আছে এটা দুই শে আছে এটা তিন শেক আছে এটা পাঁচ শেক আছে >> স্টার্টিং কত থেকে >> 50 থেকে >> 50 থেকে শুরু ডালা আচ্ছা দেখুন সবাই 50 টাকা থেকে দাদার কাছে ডালা শুরু আর ম্যাক্সিমাম কত অব্দি রয়েছে >> আচ্ছা 500 হা যেরকম আপনি চাইবেন নিতে পারবেন এইযে আমরা ডালা নিয়ে নিলাম দাদার দোকান থেকে 100 টাকার ডালা নিয়েছি এইযে 100 টাকার ডালা আমাদের এখন আমরা যাচ্ছি কপিল মনি আশ্রমে পুজ দিতে বিভিন্ন মূর্তি রয়েছে এখানে। দেখুন নরসিংহ দেবের মূর্তি শ্রীকৃষ্ণ রাধারানী ও পাশে বজরংবলী রয়েছে। দেখুন এটা হচ্ছে মন্দিরের ভেতরটা। অনেকটা এরিয়া জুড়ে রয়েছে মন্দির। মন্দিরে এখন ধুনো দেয়া হয়েছে। সেই কারণে একটু ধোয়া ধোয়া ভেতরটা। এই শ্রী রামচন্দ্র আর সীতা মাতার মূর্তি রয়েছে। এটা দেখুন বন্ধুরা কত সুন্দর লাগছে দেখতে। এই যে দেখুন বন্ধুরা ইনি হলেন স্বয়ং কপিল মুনি ভগবান। জয় কপিল মনির জয়। এখানেও বিভিন্ন মূর্তি রয়েছে। পরগৌরী শিব পার্বতীর মূর্তি। সাথে তাদের ছোট্ট গণেশ বাবাজিও রয়েছে। এটি হচ্ছে সেরাবালি মায়ের মূর্তি। এখানেও বিভিন্ন ধরনের মূর্তি রয়েছে। বিভিন্ন ভগবানের মূর্তি রয়েছে। এটি কালিমাতার মূর্তি রয়েছে। একটি আর একটি শিবলিঙ্গ রয়েছে এখানে। শিবলিঙ্গ। এখানে একটি কালিমাতার মূর্তি রয়েছে। দেখুন এটি হচ্ছে পুরো মন্দির চত্তরটা। অনেকটা বড় এরিয়া জুড়ে রয়েছে। এদিকে সব ভগবানদের মন্দির রয়েছে। আর এখানে অনেকটা এরিয়া ফাঁকা রয়েছে। এখানে যখন সন্ধ্যাতি সন্ধ্যা আরতি বা সকালে আরতি যখনই কিছু হয় এই জায়গায় মানুষরা মানে ভক্তরা বসেন আরতির সময়। মন্দির খোলার টাইম হচ্ছে সকালছটা। সকালছটার সময় খুলে আবার দুপুর 12 টার সময় বন্ধ হয়ে যায়। তাছাড়া মাঝখানে আবার মন্দির বন্ধ থাকে। সকাল সড়েতটা থেকে আটটা পর্যন্ত আট ঘন্টার জন্য মন্দির বন্ধ থাকে। তারপরে আবার আটটার পর থেকে দুপুর 12 টা অব্ধ মন্দির খোলা থাকে। তো আপনারা যদি দর্শন করতে চান তাহলে এই টাইমগুলো ফলো করবেন। ফলো করে আপনারা এই মন্দিরে আসবেন। সন্ধ্যাতি হয় সন্ধ্যাছটা। ছটা থেকে সতটার মধ্যে হয়ে থাকে। মানে টাইমের একটু হেরফের হয় সময় অনুযায়ী। সন্ধ্যাছটার সময় শুরু হয়। সতটার মধ্যে সন্ধ্যাতি হয়ে থাকে। আর এই কপিলমনি আশ্রমে সন্ধ্যাতি যেটা হয় সেটা খুবই মানে বিখ্যাত। তো আপনারা যারা আসছেন এই কপিলমনি আশ্রমে দর্শন করতে তারা সন্ধ্যাতি কিন্তু কখনোই মিস করবেন না। এটা দেখুন বন্ধুরা ধুপকাটি দেওয়ার জায়গা। এখানে আপনারা ধুপকাটি যদি কেউ জ্বালাতে চান তাহলে এখানে আপনারা ধুপকাটি দিতে পারেন। এছাড়া যারা আলতা নিয়েছেন আলতা এখানে ঢেলে এখানে মারত করতে পারেন। এখানে যারা মানত করেছেন তারা এখানে এসে এ সমস্ত কাপড়গুলো বেঁধেছেন। আবার যখন তাদের মারত পূর্ণ হয়ে যাবে তখন তারা এই কাপড়গুলো এসে খুলে নেবেন। এটি হচ্ছে কপিলমনি সরোবর। পবিত্র কপিল মনি সরোবর। এখানে একটি ছোট্ট ঝিল রয়েছে। আর মাঝখানে রয়েছে গঙ্গা মায়ের একটি খুব সুন্দর মূর্তি। চলুন আমরা দেখে আসি। এইযে দেখুন ছোট্ট ঝিল মতন করা রয়েছে। আর দেখুন মাঝখানে রয়েছে গঙ্গা মায়ের একটি সুন্দর মূর্তি। দেখুন বন্ধুরা কি সুন্দর এই এটাতে রং করা হচ্ছে শংখটাতে। প্রস্তুতি খুব ভালো মতন চলছে। এই দেখুন কত সুন্দরভাবে জিনিসটা সাজিয়ে তোলা হচ্ছে। মানে এই গঙ্গাসাগরের এই সময়টাতেই মানে এই জানুয়ারি টাইমটাতে পুরো গঙ্গাসাগরটাকে কপিলমনি আশ্রমটাকে নতুনভাবে সাজিয়ে তোলা হয়। রং করা হয়। কপিলমনি আশ্রমেও দেখুন বন্ধুরা কাজ চলছে। 10 তারিখ থেকে শুরু মেলা। তো ততদিনে এই সমস্ত প্রস্তুতি যে চলছে এগুলো সবই কমপ্লিট হয়ে যাবে। তিনটে ডালা আর্কেড রয়েছে। গেট নাম্বার ওয়ান টু থ্র ফর ফাইভ। কত সুন্দর লাগছে এই মূর্তিটা দেখতে বন্ধুরা আমার পিছনে আপনারা দেখতে পাচ্ছেন কপিলমনি আশ্রম তো আমরা এখন মন্দির থেকে বেরিয়ে ঠিক উল্টো দিকেই রয়েছে দু নম্বর ঘাট দু নম্বর ঘাটের দিকে এখন আমরা এগিয়ে যাচ্ছি একটুখান দু নম্বর ঘাটটা ঘুরে আসি আর আপনাদের দেখাই এই দু নম্বর ঘাটেই কিন্তু সবাই এই মকর সংক্রান্তির দিন স্নান করে সমস্ত পূর্ণার্থীরা। দেখুন বন্ধুরা নাম সংকীর্তন করতে করতে খাটের দিকে ভক্তবিন্দু এগিয়ে আসছেন। হরে হরে হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম হরে রাম হরে হরে হরে কৃষ্ণ হরে হরে হরে রাম তো চলুন বন্ধুরা এখন সূর্যাস্ত প্রায় হয়ে আসছে পাঁচটা বাজতে চলেছে তো আমরা দু নম্বর ঘাটের দিকে এখন একটু এগিয়ে যাই মনে হচ্ছে অনেকটাই কাজ হয়ে এসছে আসছে কাজ চলছে কাজ চলছে দু নম্বর ঘাটটা কি পুরো ভেঙ্গে গেছিল না >> ভেঙ্গে গেছে >> এখন কি কাজ চলছে >> মেলার আগে কি শেষ হবে 10 তারিখের মধ্যে শেষ করতে হবে >> 10 তারিখের মধ্যে শেষ করতে হবে >> 12 তারিখে আরম্ভ মেলা >> আচ্ছা 12 তারিখে আরম্ভ 10 তারিখের মধ্যে শেষ করতে হবে >> তো বন্ধুরা আপনারা শুনে নিলেন যে দু নম্বর ঘাটের মেরামত কাজ চলছে 10 তারিখের মধ্যে উনাদের শেষ করতে হবে কাজ। 12 তারিখ থেকে মেলা শুরু। গঙ্গাসাগর মেলা। আর 14 তারিখে হচ্ছে মকর সংক্রান্তি। মানে আগের বছরও দু নম্বর ঘাট সচল ছিল না। সবাই যারা স্নান করতে আসতেন তারা চার নম্বর এবং পাঁচ নম্বর ঘাটে তাদের যেতে হতো স্নান করার জন্য। দেখুন ওখানে লেখাই আছে যেই ঘাট স্নান করার জন্য উপযুক্ত নয়। তো এখন জানিনা যে মেলা শুরু হওয়ার আগে এই কাজটা শেষ হবে নাকি। তো বন্ধুরা আপনারা যারা গঙ্গাসাগর মেলায় আসতে চাইছেন মকর সংক্রান্তির দিন বা 10 12 তারিখে আসতে চাইছেন তারা এসে দেখবেন এখনো তো কাজ শেষ হয়নি দু নম্বর ঘাটে যদি শেষ হয়ে গিয়ে থাকে তাহলে আপনারা এখানে স্নান করতে পারবেন এটা কপিল মনির আশ্রমের একদমই সামনে উল্টো পথে একটুখানি হেটে এলেই মোটামুটি হাফ কিলোমিটার মত হেটে এলেই আপনারা এই ঘাট পাবেন তবে এই ঘাট মেরামতের কাজ চলছে যদি তখনো এই কাজ সম্পন্ন না হয় তাহলে আপনাদের চার নম্বর কিংবা পাঁচ নম্বর ঘাটে গিয়ে স্নান করতে হবে সেই জন্য আপনাদের মন্দির থেকে টোটো ধরতে ফটো ধরে আপনাদের খাট নম্বর চার অথবা পাচে গিয়ে স্নান করতে হবে। দেখুন বন্ধুরা সন্ধ্যা হয়ে গেছে এবং মন্দিরে সন্ধ্যা আরতি চলছে। কপিলমনি আশ্রম এবং আশেপাশের ডালা কাউন্টারগুলো কত সুন্দরভাবে আলোক সজ্জা দিয়ে উনারা সাজিয়েছেন। সামনেই যেহেতু গঙ্গাসাগর মেলা পূর্ণ স্নানের তিথি। তাই ওনারা এত সুন্দর ভাবে জায়গাটা আলোক সজ্জা দিয়ে সাজিয়েছেন। দেখুন বন্ধুরা মন্দিরের একেবারে লাগোয়া এই ধরনের হিন্দু হোটেল রয়েছে বেশ কয়েকটি। যেখানে আপনারা সবজি ভাত সম্পূর্ণ নিরামিষ কিন্তু সবজি ভাত দুরকম সবজি থাকবে ডাল থাকবে ভাত থাকবে আর দুরকম ভাজা থাকবে এরকম আপনারা অত্যন্ত কম খরচে মাত্র 60 টাকায় আপনারা খেতে পারবেন তারপর পরের দিন সকালে আমরা চার নম্বর ঘাটে চলে গিয়েছিলাম যেখানে এখন পূর্ণ স্নান চলছে বন্ধুরা আমরা টোটোতে উঠে পড়েছি এখন আমরা যেখানে স্নান চলছে দিকে এগিয়ে যাচ্ছিতো চলুন আপনাদের ওখানে গিয়ে দেখাব ওখানে সবাই পূর্ণ স্নান করছে মকর সংক্রান্তির দিনও সেখানে হাজার হাজার ভক্তরা এসে স্নান করবেন। তারপর কপি মনি আশ্রমের পূজো দেবেন। তো চলুন আপনাদের ওই জায়গাটা একবার দেখিয়ে নিয়ে আসি। বন্ধুরা এটাই হচ্ছে চার নম্বর ঘাট। যেখানে আপনারা এসে স্নান করতে পারবেন। এই যে হচ্ছে ঘাটের যাওয়ার গেট। ছোট মত উনারা গেট বানিয়েছেন গঙ্গাসাগর মেলার উদ্দেশ্যে। মাকে আপনারা এখানে এসে পুজও দিতে পারবেন। দেখুন মশাই রয়েছেন এখানে। এটি হচ্ছে গেট। এই হচ্ছে পূর্ণ গঙ্গা স্নানের জায়গা। মকর সংক্রান্তির দিন যেখানে অগণিত ভক্তরা এসে পূর্ণ স্নান করেন। ওদের >> বন্ধুরা আপনারা যারা এখানে স্নান করতে আসতে চাইছেন গঙ্গাসাগরে লেডিসদের জন্য এখানে চেঞ্জিং রুম রয়েছে এগুলোতে 20 টাকা করে নিচ্ছে তো আপনারা চাইলে এখানে চেঞ্জ করতে পারেন >> এবার আমি আপনাদের দেখাবো গঙ্গাসাগরে এসে আপনারা থাকবেন কোথায় >> বন্ধুরা দেখুন এটি হচ্ছে খনিকা হোটেল এন্ড রেস্টুরেন্ট পাশে হচ্ছে কপিলমনি আশ্রম। এখান থেকে সোজা হেঁটে এলেই আপনারা এই খনিকা হোটেল পেয়ে যাবেন। তো চলুন ভিতরে গিয়ে একবার কথা বলে দেখি। তোমাদের এখানে রুম কত থেকে শুরু একটুখানি বলে দেন। >> এমনি নরমাল টাইমে 800 1200 আর এখানে ওকেশনের সময় 2500 এরকম। >> মানে মিনিমাম যেটা সবথেকে কম সবথেকে কম রেট হচ্ছে 800। কম রেট যেটা বলে 800 টাকা। সেটা কজন থাকতে পারবে? >> তিন থেকে চারজন। >> তিন থেকে চারজন থাকতে পারবে। দেখুন বন্ধুরা এটি হচ্ছে রুম নাম্বার ফোর কষনিকা হোটেলের। এখানে গেস্ট ছিল। উনারা এখনই চলে গেছেন। এখানে আপনারা তিনজন থাকতে পারবেন আরাম করে। বড় বেড রয়েছে। এখানে একটা ড্রেসিং টেবিল রয়েছে। দেখুন এসি রুম রয়েছে। এসি রুম 800 টাকা থেকে বলছিল। তাইতো? একটা ফ্যান রয়েছে সাইডে। সাইড ফ্যান। এই হচ্ছে সিলিং। দেখুন কতটা সুন্দরভাবে ডেকোরেশন করা পুরো ঘরটা। আর এদিকে রয়েছে একটা বাথরুম। এই হচ্ছে বাথরুম। বেসিন রয়েছে, কোম রয়েছে, গিজার রয়েছে। বাথরুম বেশ পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রয়েছে। একটা মিরারও রয়েছে। ভিতরে শাওয়ার আছে এখানে। এদিকে তো এই রুম আপনারা 800 টাকায় পেয়ে যাবেন। এতে আপনারা তিনজন থাকতে পারবেন। এইযে ভারত সেবাশ্রম। এখন ভারত সেবাশ্রমে চলে এসেছি। গঙ্গাসাগর এই যে এটা হচ্ছে গেট। এইযে ভারত সেবাশ্রমের গেট দেখুন। আপনাদের এন্ট্রি বাদিক দিয়ে করতে হবে। এন্ট্রিটা আপনাদের বাদিক দিয়ে করতে হবে। চলুন এই ভারত সেবাশ্রমে একটু দেখে আসি কত করে ওনাদের রুম চালু হচ্ছে। এখানে কিন্তু ওনাদের অনলাইন বুকিং হয় না। এখানে এসে সকাল থেকে লাইন দিয়ে আপনাদের ঘর নিতে হবে। যেমন ঘর এভেলেবেল তেমনই আপনাদের নিতে হবে। >> দাদা কত থেকে রুম স্টার্ট একটু বলতে পারবেন আপনাদের? >> কত থেকে রুমের ভাড়া শুরু? >> হ্যাঁ >> 400 টাকা থেকে শুরু। 400 টাকায় কজন থাকতে পারবেন? >> মাথার পিছু 100 টাকা করে রুম রয়েছে এখানে? >> আচ্ছা। আর মেলার সময় কি এরকমই থাকে নাকি সেমই থাকে না? আচ্ছা তো বন্ধুরা এখানে মাথা পিছু 100 টাকা করে রুম আপনারা পেয়ে যাবেন। আর তা খুবই সস্তায় রুম আপনারা এখানে পেয়ে যাবেন গঙ্গাসাগরের এই ভারত সেবাশ্রমে। দেখুন ওই লাইনে আরেকটা গেস্ট হাউস রয়েছে। এখানে গঙ্গাসাগর কল্পকুটি। এখানে দেখুন ফোন নাম্বার দেওয়া আছে। আপনারা কন্টাক্ট করে নিতে পারবেন। >> 700 টাকা। 700 টাকায় কজন থাকতে পারবে? >> চারজন থাকতে পারবে। দেখুন বন্ধুরা এই হচ্ছে রুম। একটা বড় খাট রয়েছে। এখানে আপনারা তিনজন চারজন চাইলেও থাকতে পারবেন। অনেকটাই বেশ বড় খাট রয়েছে। এসি লাগানো রয়েছে। বাইরেই রয়েছে বেসিন। ছোট মত একটা আয়না। আর এটা হচ্ছে বাথরুম। এটি হচ্ছে বাথরুম। দেখুন প্রমোট করা রয়েছে। ইন্দো ওয়েস্টার স্টাইল। স্নান করার জায়গা। গিজার রয়েছে। শাওয়ার রয়েছে। সবরকম ফ্যাসিলিটি। বালতি মগ সব রকম রয়েছে। একটা বসার স্টুলও রয়েছে বসে স্নান করার জন্য। দেখুন এটা হচ্ছে গঙ্গাসাগর কল্পকুঠি। এই গেস্ট হাউসটার নাম। আপনারা এখানে এসে এক রাত থাকতে পারবেন। এখানে 700 টাকা থেকে রুম শুরু হচ্ছে। এরপর আমরা যে আশ্রমটিতে ছিলাম স্বর্গ আশ্রম। যেটি বাস স্ট্যান্ডের একদমই গায়ে রয়েছে। তো এখানে একবার দেখে নিন রুম রেটটা কত। >> নন এসি এমনি। নন এসি দুই রকমের আছে >> আচ্ছা >> একটা নিচে গ্রাউন্ড ফ্লোরে হচ্ছে চার জনের হলে >> হু >> ওটা হাজার টাকা >> আচ্ছা >> আর যেটা ছয় জন আটজন আছে ফার্স্ট ফ্লোরে আছে >> আচ্ছা >> ওটা 1200 টাকা >> আচ্ছা সারা বছর কি একই রেট থাকে নাকি মেলা >> জানুয়ারি তো ডিসেম্বরে একই রেট >> আচ্ছা সারা বছরই সমান থাকে >> একই রেট একই রেট >> আচ্ছা >> কমন আছে 500 টাকা >> কমন 500 টাকা থাকে তো ওখানে কজন থাকতে পারবে >> চারজন করে >> চারজন করে >> আচ্ছা >> সব ঘরেই চারজন এগুলো >> কমনে মানে ওখানে বাথরুমটা আলাদা থাকবে >> শুধু পায়খানা বাথরুম আলাদা আচ্ছা তো বন্ধুরা গঙ্গাসাগর আপনারা কিভাবে আসবেন এসে কোথায় থাকবেন কি খাবেন পুজোর টাইমিং কখন আপনারা কিভাবে পুঁজি দিতে পারবেন সমস্ত কিছু ইনফরমেশন আমি এই ভিডিওতে শেয়ার করে দিলাম তো আজকের ভিডিওটা আমি এখানেই শেষ করছি ভিডিওটি কেমন লাগলো অবশ্যই আপনারা জানাবেন কমেন্ট করে আর ভিডিওটি ভালো লাগলে একটু লাইক করে দেবেন আর তাছাড়া আমার চ্যানেলটিকে একটুখানি সাবস্ক্রাইব করে দেবেন যাতে আমার আপকামিং সমস্ত ভিডিও নোটিফিকেশন আপনাদের কাছে খুব সহজেই পৌঁছে যায় তো আজকে আমি এখানেই শেষ করছি আবার দেখা হচ্ছে আপনাদের সাথে নতুন কোন ভিডিওতে নতুন কোন জায়গায় তো আজকের মত টাটা

Gangasagar Mela | Gangasagar Tour | Gangasagar Mela 2026 | Kolkata To Gangasagar | Gangasagar | 2026 Gangasagar Mela | Kolkata To Gangasagar By Cruise | Gangasagar Yatra | Gangasagar Dham | Gangasagar Tour 2026 |

#gangasagar
#gangasagarmela
#gangasagartour
#gangasagarmela2026
#kapilmuniashram
#sagarisland

Kapil Muni Ashram, Gangasagar(কপিল মুনির আশ্রম) :-
https://maps.app.goo.g…

🔴 Gangasagar Train :-

• Sealdah Namkhana Local :- 5:20 AM, 7:14 AM, 9:16 AM

• Sealdah to Kakdwip/Namkhana Train Ticket Price :- 25/-

🔴 Gangasagar app :- https://play.google.co…

🔴 Cruise Booking Link :- https://ospreyindia.com

🔴 Hotels :-

1. Bharat Seva Shram Sangha :- Offline Booking
2. GangaSagar Hotel :- 98004 24762
3. Gangasagar Das Guest House :- 090939 09979
4. Gangasagar Youth Hostel :- 79 4743 1752
5. Khanika Hotel & Restaurant :- 075012 91243
6. SWARG ASHRAM :- Offline Booking

🔴 Ganga Details :-

The Ganga Sagar Mela is an annual Hindu pilgrimage and fair held at the confluence of the Ganges River and the Bay of Bengal (Gangasagar) in West Bengal, India, coinciding with the Makar Sankranti festival. Millions of devotees gather to take a holy dip at this sacred site, believed to cleanse sins and bestow blessings, making it one of the largest religious gatherings in India, second only to the Kumbh Mela. The event is characterized by vibrant cultural displays, religious rituals, and a profound sense of spirituality.

🔴 Your Queries :-

gangasagar mela, gangasagar mela video, gangasagar mela 2026, gangasagar mela kahan lagta hai, gangasagar mela snan, gangasagar mela kolkata, gangasagar mela kapil muni ashram, gangasagar mela paschim bangal, west bengal gangasagar mela, gangasagar mela dekhte chai, gangasagar mela drone view, gangasagar mela date, gangasagar mela 2026 date, gangasagar ka mela dikhaiye, gangasagar mela with ag let’s travel, ganga sagar island, gangasagar mela kobe hobe, gangasagar mela kivabe jabo, kolkata gangasagar mela, gangasagar mela live, gangasagar mela mandir, gangasagar mein mela kab lagta hai, makar sankranti gangasagar mela, 2026 gangasagar mela prostuti, sealdah to gangasagar mela, gangasagar mela tour, gangasagar mela tarikh, gangasagar mela west bengal, gangasagar blog, 2026 gangasagar mela, gangasagar guide, kolkata to gangasagar cruise, gangasagar cruise, gangasagar cruise booking, gangasagar cruise timing, gangasagar cruise booking process, gangasagar by cruise, booking, gangasagar cruise timing, gangasagar cruise booking process, gangasagar by cruise, kolkata to gangasagar by ship, gangasagar by ship, gangasagar bharat sevashram sangha, gangasagar youth hostel, ag let’s travel gangasagar mela, gangasagar yatra,
gangasagar mela kahan per lagta hai, kolkata to gangasagar by cruise,gangasagar yatra, gangasagar, gangasagar tour, gangasagar tour plan, gangasagar tour guide, sealdah to kakdwip, sealdah namkhana local, sealdah namkhana local train time, kapil muni ashram gangasagar, gangasagar kapil muni ashram, sagar island tour, gangasagar tour guide, gangasagar tour in bengali,
gangasagar history, gangasagar hotel, gangasagar 1 day trip, Gangasagar, Gangasagar Mela, kolkata to gangasagar, kolkata to gangasagar by bus, kolkata to gangasagar by train, sagar island west bengal, sagar island tour, gangasagar live, gangasagar video, 1 day tour near kolkata, 1 day tour from kolkata, gangasagar sightseeing, ag let’s travel gangasagar mela, gangasagar tour in bengali, ganga sagar temple video, gangasagar nearest railway station, gangasagar beach

🔴 Related Tags :-

#gangasagar
#gangasagarmela
#gangasagartour
#bakkhalitourgangasagarvlogs
#kapilmuni
#kapilmuniashram
#kolkatatogangasagar
#gangasagartourguide
#gangasagaryatra
#gangasagarmela2026
#kolkatatogangasagar
#agletstravel
#mela
#2026gangasagarmela
#gangasagartour2026
#kolkatatogangasagarbycruise
#kapilmunithakur
#sangam
#sagarisland

Video Chapters:
0:00 Intro
2:19 Gangasagar Mela Facts
3:12 How to reach Gangasagar by Train
5:13 How to reach Gangasagar by Waterway
5:29 How to reach Gangasagar by Own Car
6:06 Lot 8 Jetty to Gangasagar Ghat (Kachuberia Ghat)
10:27 Kachuberia Ghat to Gangasagar Bus Stand
14:38 Swarg Ashram details
16:25 Bus Stand to Kapil Muni Temple
25:01 Gangasagar Purna Snan Ghat Visit
30:37 Hotels and Bharat Seva Ashram near Kapil Muni Temple
34:53 Gangasagar

Gangasagar Car Parking Location
https://maps.app.goo.gl/3ddRxxCEaNWQG1zLA