First time in Yokohama, Japan | Japan Tour Vlogs 2025 Part 1 | Bengali Vlog 4K | Tour Daily Vlogs
[মিউজিক] হ্যালো সবাইকে ওয়েলকাম ব্যাক টু আার চ্যানেল তো এখন আমরা কোথায় আছি আমরা এখন আছি জাপানে জাপানের ইকোহামা বলে একটি শহরে এটা একটি সুন্দর হারবার শহর হারবার ফ্রন্টের সামনেই দাড়িয়ে তো আজকে সকালেই আমরা জাপানে এসছি এবং আমরা হোটেলে লাগেজ রেখে এখন একটু চারিধারটা এক্সপোলোর করব। তো আবার আমাদের যতসব ট্রিপে আমরা যাই যেরকম আমরা ডেইলি ব্লগ আপলোড করতে থাকি আমরা এবারেও সেরকম করব। এন্ড সাথে থাকবে প্রচুর টিপ এন্ড ট্রিক্স হাসপোর জাপান [মিউজিক] অনলাইটে চ্যানেল। তো জাপানে দুটো ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট আছে। একটা হলো হানাডা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট আরেকটা হল নারিটা ইন্টারন্যাশনাল এয়ারপোর্ট। তো আমরা এসেছিলাম হানেরা এয়ারপোর্টে। আমরা থাই এয়ারওয়েজে এসেছিলাম এবং থাইল্যান্ড থেকে আসতে মোটামুটি ছয় থেকে সাত ঘন্টা মতো লেগেছিল। আর এসেই আমরা চলে গিয়েছিলাম জাস্ট নিচের মেট্রো স্টেশনে আমাদের হোটেলের উদ্দেশ্যে রওনা হওয়ার জন্য। তো এখানে একটি কার্ড পাওয়া যায় যেটার নাম সুইকা। সেটা দিয়েই সমস্ত ট্রান্সপোর্ট চলে। আর সেই কার্ড দিয়ে এয়ারপোর্টের টার্মিনাল থেকেই পারচেস করা যায়। তো আমরা এখন মেট্রোতে উঠে পড়েছি। আমরা যাচ্ছি ইকোহামার দিকে। আর হানেডা থেকে ইয়োকো হামার কিন্তু ডাইরেক্ট কানেকশন আছে। কোন রকম মেট্রো চেঞ্জের দরকার নেই। মোটামুটি আসতে 40 থেকে 45 মিনিট মতো লেগেছিল। আর এসেই আমরা আমাদের হোটেল সিটাডাইন হারবার ফ্রন্টে চেকইন করে নিয়েছিলাম। জাপানে এসে অনেকেই টোকিওতেই থাকে। কিন্তু আমরা একচুয়ালি ইকোহামায় থাকার ডিসিশন নিই। কারণ ইয়োকোহামা একদম হারবার ফ্রান্ট সিটি। তো এখানে ভিউ খুব সুন্দর। আর সেকেন্ডলি টোকিও ইস ভেরি বিজি। আর এখন আমরা যখন এসছি সেটা একচুয়ালি হলিডে সিজন। তাই টোকিওতে প্রচন্ড টুরিস্টি এন্ড প্রচন্ড ভিড়। আর তার তুলনায় ইকোহমাতে কিন্তু হোটেলও বেশ সস্তায় পাওয়া যাচ্ছিল। আর এমনি জাপান কিন্তু ভীষণ ওয়েল কানেক্টেড। এই যে হোটেলটি দেখছেন সিটটাইনের নিচেই কিন্তু মেট্রো স্টেশন ছিল। আর সেই মেট্রো স্টেশন ধরে টোকিও যেতে মোটামুটিথ মিনিটস মতো লাগছিল। তাই আমরা ডিসিশন নিই যে ইকোহামাতেই থাকব। এবং এই সিটিটাই ভালো করে এক্সপ্লোর করব। আর টোকিও যাওয়ার দরকার পড়লে 30 মিনিটস এর মধ্যেই কিন্তু আমরা টোকিও পৌঁছে যাব। তো আমরা তো অফকোর্স টোকিও গিয়েছিলাম। তাই আমাদের এই সিরিজ দেখতে থাকুন এবং আমাদের সাথে টোকিও আপনারাও দেখতে পাবেন। যাকে আমাদের রুম দিয়েছিল একদম 17 ফ্লোরে। আর এই হোটেলটি যেহেতু একদম হারবার ফ্রন্টে সিচুয়েটেড তাই রুম থেকে ভীষণ ভালো ভিউ ছিল। ভালোই [মিউজিক] মাইক্রোওয়েভ আছে বিগ [মিউজিক] ফিস ভিউ [মিউজিক] ইউজুয়ালি জাপানের রুমগুলো কিন্তু ভীষণ ছোট হয়। তবে সারপ্রাইজিংলি এই হোটেলটার রুম কিন্তু ভীষণ বড় ছিল এবং অমিনিটিসও প্রচুর ছিল। আর এটার কস্ট পড়েছিল মোটামুটি ইন্ডিয়ান রুপিসেট 10 থাউজন্ রুপিস পার নাইট ফর বোথ ইনক্লুডিং ব্রেকফাস্ট। ইকোহামা একচুয়ালি একটি হারবার শহর। তো এখানে ইউজুয়ালি মানুষরা টোকিও থেকে পড়ার ডে ট্রিপ আসে। কিন্তু আমরা রয়েছি ইকোহামায়। এন্ড আই থিংক দ্যাটস ওয়ান অফ দ্যা বেস্ট ডিসিশনস উই মেড। কেননা আমরা টোকিওর হাসেল এন্ড বাসেল থেকে অনেকটা দূরে। আর ইকোহামার শান্ত পরিবেশে আমরা এখন কিছুদিন থাকবো। তো দেখতে থাকুন আমাদের সাথে আমাদের ডেইলি ব্লগস। তো আমাদের হোটেলের সামনেই হলো হারবার ফ্রান্ট। যেমন আমাদের রুম থেকেই দেখা যাচ্ছিল। তো আমরা আমাদের দিন শুরু করলাম এই হারবার ফ্রান্ট থেকেই। এখান থেকে ইকোহমার সিটি লাইন বা যে স্কাইলাইনটা বলে যেখানে সমস্ত সিটিটা দেখা যায় সেটা কিন্তু খুব ভালো করে দেখা যাচ্ছিল। এবং এখানেই ছিল ওশান বাসি পিয়ার। তো এটি হলো একটি ইন্টারন্যাশনাল ক্রুজ টার্মিনাল। তো যত ইন্টারন্যাশনাল ক্রুজ যেমন কোরিয়া থেকে আসে বা আমেরিকা থেকে আসে সেসব ক্রুজ গুলো এখানেই কিন্তু ডপ করে। আর এখান থেকেই কিন্তু পুরো সিটি লাইনটা দেখা যায়। তো এটি একটি ভেরি ফেমাস ভিউপয়েন্ট ইন ইউকোহামা। আর মোটামুটি যারা এখানে আসে তারা এখান থেকেই দিনটা শুরু করে। তো আমরা একচুয়ালি এসছি এপ্রিলের এন্ডের দিকে। তো এখানে এখন চেরি ব্লাসম দেখতে পাবো কিনা জানিনা। কারণ চেরি ব্লসমের সিজন শুরু হয় লেট মার্চ থেকে আর্লি এপ্রিলের মধ্যে। কিন্তু শহরটা পুরো ফুলে ভরে গিয়েছিল। রাস্তাঘাটের আনাচে কানাচে এবং প্রতিটা রোড ডিভাইডারে কি সুন্দর ফুলের গাছ লাগানো ছিল। এই আধুনিকতা এবং নেচারের যে সংমিশ্রণটা আমরা কিন্তু ভীষণ এনজয় করছিলাম। উপর দিকে তাকালেই বিশাল বড় বড় স্কাইস্ক্রেপারস কিন্তু আবার তার সামনেই অসাধারণ সব ফুলের বাগান। তো এই ভিউ পয়েন্টে একটা এরকম স্কাই ওয়াক মতো করা আছে। তো আমরা সেখানেই হেঁটে হেঁটে যাচ্ছিলাম যাতে পুরো শহরের ভিউটা দেখা [মিউজিক] যায়। তো এখানে এসেই দেখতে পেলাম এই সুন্দর ওয়াটার বাসটিকে। পুরো এমনি বাসের মতোই দেখতে কিন্তু জলের মধ্যে চলছে। আর এই ভিউপয়েন্ট থেকে সত্যিই কিন্তু ইকোহামা শহরটাকে অসাধারণ লাগছিল। তো আপনারা যদি ইকোহামা বা জাপানে আসেন তাহলে এই পয়েন্টটিকে কিন্তু অবশ্যই আপনাদের আইটেনারিতে রাখতে ভুলবেন না। তো জাপানে আসলে শহরের আনাচে কানাচে অলিতে গলিতে কিন্তু এরকম ভেন্ডিং মেশিন চোখে পড়বে। মোটামুটি যা যা পাওয়া যায় খাওয়ার থেকে পানীয় সবই কিন্তু এই ভেন্ডিং মেশিন থেকে পাওয়া যায়। এটা হচ্ছে ওনাবাসি থেকে স্টার্ট হওয়া একটা শিপ। দেখতে পাচ্ছেন? বিশাল বড় একটা শিপ। এখান থেকে ইন্টারন্যাশনাল লোকেশনও বোধয় যায়। ইন্টারন্যাশনা যাচ্ছে। পুরো এয়ারপোর্টের মত টার্মিনাল তো এখানে বোর্ড হচ্ছে এখনো সবার ডেকে সব ক্রুরা বোধয় কাজ করছে প্রতি রুমে এগুলো বোধয় এক একটা রুম হ্যা এত ক্লোজে এত বড় ক্রুজ আমরা দেখিনি একচুি সেটাই পুরো হোটেলের মত এই রিভেরার সামনে থেকে একটা সুন্দর ভিউ আমরা পাচ্ছি। আর ইওহামা শহরে পুরো সিটি স্লাইনটা দেখা যাচ্ছে। এখন পর্যন্ত কেমন লাগছে? খুবই সুন্দর। বেসিক্যালি আমরা এখন রয়েছি ওশন বাসি বলে একটা ভিউ পয়েন্টে। এখান থেকে একচুি ইউকহামার স্কাইলাইনটা পুরো এডমায়ার করা যায়। এখন আপাতত এই বড় ক্রুজটার জন্য একটুখানি সেটা ঢাকা। বাট এমনি তো খুবই সুন্দর। বেসিক্যালি ইকোমার স্কাইলাইনটা এখান থেকে দেখা যায়। আপনারা যদি এখানে আসেন অবশ্যই আপনারা এখানে দেখতে আসবেন। [মিউজিক] তো আমরা এখন আছি ওশানবাসী ইকোহামা ইন্টারন্যাশনাল প্যাসেঞ্জার টার্মিনাল এর কাছে। এখান থেকেই ইন্টারন্যাশনাল ক্রুজ স্টার্ট হয়। তো এটা বলা যেতে পারে ইন্টারন্যাশনাল ক্রুজ এর জন্য এয়ারপোর্টের মত একটা টার্মিনাল। আর তারই কিছু গাইড আর ডিটেলস দেওয়া আছে এখানে। তো ওশনবাসি পিয়ারের পাশেই শুরু হয়েছে ইয়ামাসিতা পার্ক। তো আমরা এখন সেখানেই চলেছি। তো আমরা এখন আছি ইয়ামাসিতা পার্ক। তো ইয়ামাসিতা পার্ক কিন্তু চেরি ব্লসমেরর জন্য ফেমাস। যখন এখানে চেরি ব্লসম হয় বা সাকুরা সিজন হয় তখন কিন্তু এই গাছগুলো ভরে যায় চেরি ব্লসম ফুলে। তো যেমন বললাম আমরা এসেছি লেট এপ্রিলে। আর সাকুরা সিজন বা চেরি ব্লসম সিজন জাস্ট দু সপ্তাহ কি তিন সপ্তাহ আগে এন্ড হয়েছে। এই ফুলগুলোকে দেখে মনে হচ্ছে এখানকার যে চেরি ব্লসম বা সাকুরা চেরি ব্লাসামের মতো দেখতে। আমরা কি এই ট্রিপে সাকুরা বা চেরি ব্লাসাম দেখতে পারবো? তা দেখা যাক। যদিও গাছে ফুল নেই কিন্তু এই যে বুশি সাকুরা এগুলোও কিন্তু এখনো খুব সুন্দর রয়েছে। তো আপনারা যদি এই সময় আসেন বা স্প্রিং এ আসেন তখন কিন্তু ইয়ামাসিতা পার্কে একবার আসতেই হবে। কারণ এখানে এত সুন্দর ফ্লাওয়ার অ্যারেঞ্জমেন্ট করা ছিল যে দেখেই ভালো লাগছিল। আর ইয়ামাসিতা পার্কটা কিন্তু একদম রিভার ফ্রন্টে। অর্থাৎ একদিকে নদী আর একদিকে এরকম ফুলের গাছ। আর তার সঙ্গে দেখা যাচ্ছিল পুরো ইকোহামার স্কাইলাইন। তো এখানে আসলেই এমনিই কিন্তু সময় চলে যাবে। প্রচুর পার্কের বেঞ্চও ছিল। সেখানে প্রচুর লোকাল লোকও বসে সময় কাটাচ্ছিলেন। তো এখানে যদি আপনারা এক দু ঘন্টা কাটাতে চান তার থেকে ভালো বোধহয় আর কিছুই হবে না। তো আমরা এখন হেঁটে যাচ্ছি হারবার ফ্রন্টের ইয়ামাসিতা পার্কের পাশ দিয়ে অসাধারণ ভিউপয়েন্ট। আপনারা যদি এখানে ইকোপহামায় আসেন অবশ্যই এই জায়গায় আসবেন। ভীষণ রিলাক্সিং আর যথেষ্ট এনজয় করবেন। [মিউজিক] [মিউজিক] [মিউজিক] আর একটা কথা বলে রাখি জাপানে কিন্তু একদম পাবলিক ডাস্টবিন কোথাও দেখতে পাবেন না। তাই আপনারা যখনই এখানে আসবেন সাথে একটা পিঠের ব্যাগে একটা প্লাস্টিক বা কিছু টাইপের রাখবেন। কারণ যাই রাস্তায় আপনারা খাবেন বা কিনবেন সেটা কিন্তু ফেলার জন্য কোথাও জায়গা পাবেন না। আর এই ইয়ামাসিতা পার্কের অপোজিটেই রয়েছে ইকোহামা সাইন। তো এখানে এলে আপনারা কিন্তু এই ইকোহামা সাইনের সাথেও ফটো ক্লিক করাতে পারেন। আর ইয়ামাসিতা পার্ক থেকে 300 থেকে 400 মিটার গেলেই হলো ইকোহামার চায়না টাউন। ইকোমার চায়না টাউন একচুয়ালি নাকি এশিয়ার মধ্যে সবচেয়ে বড় চায়না টাউন। আর এটা ফেমাস হলো তার খাওয়ারের জন্য। তো আমরা যখন গিয়েছিলাম সেটা উইকডে থাকলেও প্রচন্ড ভিড় ছিল। সমস্ত স্কুলের স্টুডেন্টসরা এখানে দেখছিলাম হয়তো লাঞ্চের জন্য এসেছিল। তবে ভিড় হলেও জাপান কিন্তু প্রচন্ড সেফ। আপনি যদি রাত 12:00 টা বা একটার সময়ও একা রাস্তা দিয়ে হেঁটে যান কেউ কিন্তু আপনাকে টাচও করবে না। তো এখানে ভিড় থাকলেও জিনিসপত্র চুরি যাওয়া বা ছিন্তাই এর কিন্তু কোন ভয় নেই। সেই দিক থেকে আপনারা নিশ্চিন্তে থাকতে পারেন। তবে আমাদের মতে এই লাঞ্চ টাইমটা একটু এভয়েড করে আসাই উচিত চায়না টাউনে। কারণ এত ভিড়ে সব ঠিক করে দেখাও যাচ্ছিল না। আর এই চায়না টাউন ইস ভেরি ফেমাস ফর ইট স্ট্রিট ফুড। বাই দা ওয়ে এখানে কিন্তু আমরা আমাদের কলকাতার হাতে টানা রিকক্সাও দেখে নিলাম। তবে হ্যাঁ চায়না টাউন হচ্ছে ইয়োগ হোমার ওয়ান অফ দ্যা মোস্ট ভিজিটেড এন্ড রেকমেন্ডেড প্লেসেস। যদিও প্রচন্ড ভিড় ছিল। কিন্তু এখানে আসলে আপনার মনে হবে যে আপনি কোন চাইনিজ শহরেই ঘুরে বেড়াচ্ছেন। জাপানে যে আছেন সেটা কিন্তু খুব একটা মনে হবে না। চারিদিকে প্রচুর খাবার দোকান, স্ট্রিট ফুডও যেমন ছিল তেমনি আবার বড় বড় রেস্টুরেন্টও কিন্তু ছিল। তার সাথে আরেকটা মজার জিনিস দেখলাম যে চাইনিজ জ্যোতিষীও এখানে ছিল। তো 500 ইএন এর জন্য কিন্তু ওরা হাত দেখে দিচ্ছিল। আচ্ছা এখানে বলে রাখি জাপানিজ ইয়েনের কিন্তু আমাদের ভারতীয় টাকার তুলনায় দাম কম। অর্থাৎ এক ভারতীয় টাকা অলমোস্ট 1.7 জাপানিজ। কিন্তু তাই বলে কস্ট অফ লিভিং কিন্তু একদমই সস্তা নয়। খাবার দাবার অল্প সস্তা হলেও কমপেয়ার টু ইউরোপিয়ান সিটিস ট্রান্সপোর্ট কিন্তু বেশ হাই। আসামিতা পার্ক থেকে বেরিয়েই 200 মিটার এর মধ্যে হচ্ছে চায়না টাউন। আর ইকোহামার চায়না টাউন এশিয়ার মধ্যে অফ বিস্ট চায়না টাউন অফস এক্সেপ চাইনা। এই চায়না টাউন কিন্তু ভীষণ বিজি। তো এত বিজি জায়গার মধ্যেও আমরা এখানে একটা মোটামুটি ফাঁকা একটা সুন্দর টেম্পল টাইপের দেখতে পাচ্ছি। আর চাইনিজ টেম্পল। তো দেখা যাক ভেতরে। তো আমরা আসার আগে যত রিসার্চ করেছি এই মন্দিরটা কিন্তু সেরকম মেনশন কোথাও পাইনি। লোকে যা বলেছে যে চায়না টাউনে গিয়ে নাকি খাওয়ারই জায়গা। কিন্তু ঘুরতে ঘুরতে আমরা এই টেম্পলটা ডিসকভার করলাম এবং দেখতে কিন্তু বেশ ভালোই ছিল। তো আপনারা এখানে এলে কিন্তু এই টেম্পলটাতে আসতে পারেন। জাপানে কিন্তু দুটো প্রাইমারি রিলিজিয়ন। একটা হলশিন্ট আর একটা হল বুদ্ধিজম। বুদ্ধিজম এসেছিল ইন্ডিয়া থেকেই। কিন্তু সিন্ট হল জাপানিজ রিলিজিন। তবে এই মন্দিরটা না তোশিংটো না তো বুদ্ধিস্ট। এটা হলো কমপ্লিটলি চাইনিজ একটি মন্দির। বাই দা ওয়ে এইসব মন্দিরে জাপানে কিন্তু কোন এন্ট্রি ফি নেই। তো আপনারা যেখানেই মন্দির দেখবেন সেখানে মোটামুটি ফ্রিতেই আমরা ঢুকতে পারছিলাম। [মিউজিক] তো মন্দির থেকে বেরিয়ে যেহেতু চায়না টাউন ইজ নোন ফর ইটস ফুড আমরাও ভাবলাম যে কিছু ট্রাই করা যাক। তো অনেক খুঁজতে খুঁজতে এই দোকানটায় আমরা এসে [মিউজিক] পড়লাম। কিনছো? ক্রিসপি চিকেন। তাইওয়ান ইজ ক্রিসপি চিকেন। [মিউজিক] এই হল লার্জ একচুি এক্স এক্সেল সুপার লার্জ ক্রিসপি চিকেন কেমন খেতে গরম আছে ভীষণ গরম ভালো ক্রিসপি চিকেনের মতই খেতে কেএফসি যেরকম ক্রিসপি চিকেন হয় তো এরপরে আমাদের হোটেলে কিছুক্ষণ কাটিয়ে আমরা চলে গেছি ছিলাম একটি পার্কে। কিন্তু তার আগে ভিউটা দেখুন অসাধারণ। কিন্তু জাপানে কিন্তু এরকম প্রচুর পার্ক আছে। এই পার্কটি আমাদের হোটেল থেকে একটু দূরে হলেও আমরা এখানে আজকে সন্ধ্যার জন্য এসছি। কারণ দিস পার্ক ফেমাস ফর চেরি ব্লসমস বা [মিউজিক] সাকুরা। তো আমরা এই পার্কে এসছিলাম সাকুরা দেখার জন্য। কিন্তু আমরা যেহেতু এপ্রিলের শেষের দিকে এসছি। এখন মনে হচ্ছে সাকুরার সিজন শেষ হয়ে গেছে। আর্লি এপ্রিলে আসলে আপনারা এখানেও সাকুরা দেখতে পাবেন। সাকুরা না দেখতে পেলেও পার্কটি কিন্তু এমনি দারুণ ছিল। আর এখান থেকে ভিউও খুব ভালো ছিল। তো যাকে আজকের দিনটা আমরা এখানেই শেষ করব। এরপরে আমরা চলে গিয়েছিলাম একটি ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্টে আজকে ডিনারের জন্য এবং কাল আমরা যাব এখানের যে মাউন্ট ফুজি আছে সেটা দেখার জন্য। সেই ট্রিপটা শুরু হবে টোকিও থেকে এবং তাই কালকে খুব ভোরে আমাদের বেরোতে হবে টোকিওর উদ্দেশ্যে। বাট এই ভিডিওটি ভালো লাগলে ডোন্ট ফরগেট টু শেয়ার, কমেন্ট এন্ড সাবস্ক্রাইব টু আার চ্যানেল দ সুথকেস কাপল।
Welcome to our Japan vlog series! In this special Bengali travel vlog, we take you through a beautiful, honest experience of Japan through Indian eyes, especially for first-time Bengali & Indian tourists.
If you’re wondering where to stay in Japan on your first visit, we’ve got you covered — and we strongly recommend Yokohama over Tokyo for a peaceful, scenic, and budget-friendly experience!
📌 In This Vlog, We Cover:
🏨 Where to Stay in Japan: Tokyo vs Yokohama?
– Why we recommend Yokohama for Indian tourists
– Detailed review of Citadines Harbour Front Hotel with Indian-friendly amenities
🛳️ Osanbashi Pier
– Walk alongside real-life luxury cruise ships, just like Titanic
– One of the most scenic waterfronts in Japan
🌸 Yamashita Park & Honmoku Park
– Peaceful parks for cherry blossom, morning walks, and ocean views
🍢 Chinatown in Yokohama
– Street food, snacks & vibrant culture – Indian-friendly options too!
🍛 Trying Indian Food in Japan
– Where to find authentic Indian restaurants in Yokohama
🎯 Why Watch This Video?
✅ First-timer friendly Japan travel tips in Bengali
✅ Hotel recommendations for Indian tourists
✅ Real city experiences: food, parks, culture, and cruise
✅ Perfect vlog for Indian families, couples & solo travelers
🎥 Vlog Language: Bengali (বাংলা)
📍 Location: Yokohama, Japan
🙏 Subscribe to The Suitcase Couple for more Bengali vlogs from around the world!
📷 Instagram: https://www.instagram.com/the.suitcase.couple/
📷 Facebook: https://www.facebook.com/people/The-Suitcase-Couple/61558461643619/
🧳 Subscribe to @TheSuitcaseCouple for more unique travel vlogs!
📺 Watch our full Japan Bengali Vlog Series Playlist: https://www.youtube.com/playlist?list=PL00kvy04ysHQBFqoSI9EKB_PN6b0NEYbk
🔥 Hashtags:
#BengaliVlogJapan #YokohamaVlog #FirstTimeInJapan #IndianInJapan #JapanTravelVlog #TheSuitcaseCouple #YokohamaTravelGuide #CitadinesYokohama #IndianFoodInJapan #JapanStreetFood #OsanbashiPier #YamashitaPark #ChinatownJapan #DailyVlogBengali #JapanInBengali #TravelVlogBengali #JapanForIndians #VisitJapan2024 #JapanBengaliVlog #CherryBlossom #MountFuji #mtfuji
📌 Comma-Separated Tags :
Japan travel vlog, Bengali vlog Japan, Yokohama travel guide, first time in Japan, Indian in Japan, Citadines Harbourfront review, Japan hotel for Indians, Bengali daily vlog, Japan Bengali vlog 4K, Indian food in Japan, Yokohama Chinatown, Japan street food Bengali, Osanbashi Pier, Yamashita Park Japan, Japan cruise port, Yokohama parks, Tokyo vs Yokohama for tourists, Bengali travel couple, The Suitcase Couple
2 Comments
Beautiful.
Khub sundor….